এনজিও কর্মীদের প্রনোদনার আওতায় আনুন

এনজিও কর্মীদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

Spread the love

আজকের ঝলক নিউজ :

আবারো বাংলাদেশে বেড়ে যাচ্ছে করোনা সংক্রমন । সকল সেক্টরের কাজের উপর প্রভাব পড়বে । ইতিমধ্যে ১ জুলাই থেকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে । এর আগে লকডাউন ঘোষণাকালে অন্যান্য সেক্টরের লোকজন বাড়ি যেতে পারলেও এনজিও কর্মীরা কর্মস্থলে অবস্থান করেছে । অধিকাংশ কর্মী কর্মস্থলে ঈদ উদযাপন করেছেন ।

আবারো কর্মীদের বাড়ি ফেরা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিচ্ছে । এবার লকডাউনের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে আগের বারের চেয়ে বেশি কড়াকড়ি হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে গার্মেন্টসসহ সব ধরনের রপ্তানিমুখী শিল্প কলকারখানা, হিসাব বিভাগের সব অফিস, খাদ্যপণ্য পরিবহন, কৃষি, পোল্ট্রিসহ প্রাণীসম্পদের যানবাহন, ওষুধ, হাসপাতাল ও চিকিৎসা সেবা, গণমাধ্যমের সঙ্গে যুক্তদের চলাফেরায় কোনো বাধা থাকবে না। প্রবাসীদের মধ্যে যাদের বিমান টিকিট থাকবে তাদেরও চলাচল অব্যাহত রাখার চিন্তা করছে সরকার। সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ করলেও অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানা যায়নি। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত লকডাউনের প্রজ্ঞাপনে উল্লে­খ থাকবে।

জানাগেছে বৃহস্পতিবার দেশজুড়ে ১৪ দিনের ‘শাটডাউন’-এর সুপারিশ করে কভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটি। কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কভিড-১৯ এর বিশেষ ডেল্টা প্রজাতির সামাজিক সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে এবং দেশে ইতিমধ্যে করোনার প্রকোপ অনেক বেড়েছে। এই প্রজাতির জীবাণুর সংক্রমণ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে সারা দেশেই উচ্চ সংক্রমণ, পঞ্চাশোর্ধ্ব জেলায় অতি উচ্চ সংক্রমণ লক্ষ্য করা গেছে। রোগ প্রতিরোধের জন্য খণ্ড খণ্ড ভাবে নেওয়া কর্মসূচির উপযোগিতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

লকডাউনে ইতিপূর্বে এনজিও’র ক্ষুদ্র ঋণ কাজ চালিয়ে যাওয়ার নির্দশনা থাকলেও এবার লক ডাউনে এখনো স্পষ্ট কোনো নির্দশনা না থাকায় কর্মীরা কিছুটা চিন্তায় রয়েছেন । অদিকাংশ এনজিও’র প্রায় সকল টাকাই মাঠে সদস্যদের কাছে পাওনা যা আদায় করে তারা ঋণ দিয়ে থাকেন এবং সার্ভিস চার্জ থেকেই মূলত কর্মীদের বেতন আসে ।

অনেক এনজিও কর্মীর চিন্তার কারণ হলো চলতি মাসের বেতন ঈদ-উল আযহার বোনাস ঠিকঠাক মতো আসবে তো ? কারণ কিছু এনজিওর বেতন বোনাস নির্ভর করে কালেকশনের উপর ।

সবচেয়ে বিপাকে আছেন ছোট ছোট এনজিওগুলো যারাদের ফান্ড কম যারা পুরোই ঋণ কালেকশন ও বিতরণের রিভলভিং এর উপরে চলছে ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নির্বাহী পরিচালক বলেন, আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে এরকম অবস্থা চলতে থাকলে এনজিও বন্ধ করে দেয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই । আবার বন্ধ করতে হলেও সদস্যদের সঞ্চয় ফেরৎ দিতে হবে । সকল টাকাই তো সদস্যদের কাছে আমাদের তো শুধু কাগজ কলমের হিসাব । এখন এনজিও সেক্টরের ছোট ছোট এনজিওদের প্রনোদনার আওতায় আনা খুবই জরুরী বলে মনে করেন অনেকে ।

দেশের উন্নয়নে এনজিওদের অবদান

করোনায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু; আক্রান্ত শতাধিক

লকডাউনে এনজিও অফিস খোলা !

এবারের লক-ডাউনে বন্ধ থাকবে এনজিও অফিস

 

https://www.youtube.com/watch?v=vq4FA9v8f4I&t=25s

 

 

 



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »