ফ্রান্সের বিদায় ঘন্টা বাজছে

Spread the love

ফ্রান্সের বিদায় ঘন্টা বাজছে। আজকের ঝলক নিউজ;

ফ্রান্সের বিদায় ঘন্টা বাজছে মিডল ইস্ট,এশিয়া মাইনর থেকে উত্তর,পশ্চিম আফ্রিকায়। ব্রেক্সিটের পরে ইইউ তে বৃটেনের আসনে অঘোষিতভাবে বসে পড়া ফ্রান্সকে জার্মানী দেখে প্রতিদ্বন্দ্বীর চোখে। ভূমধ্যসাগরে তেল গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের সম্ভাব্য তুর্কি কনসোর্টিয়ামে ইতালি,হাঙ্গেরী,লিবিয়ার থাকার সম্ভাবনা আছে যেখানে কৌশলগতভাবে রাশিয়ারও লাভ আছে।

এই প্রত্যেকটা পয়েন্ট অব পলিটিক্যাল এ্যান্ড ইকোনমিক ইন্টারেস্টে মুখোমুখি দাড়ানো তুরষ্ক আর ফ্রান্স। উভয়েই আবার ন্যাটো মেম্বার। ইইউতে প্রভাব বাড়াতে সামরিক সক্ষমতা দেখানো তুরষ্কের জন্য অপরিহার্য। বিভিন্ন ফ্রন্টে একই সাথে যুদ্ধও চালাচ্ছে তুরষ্ক। ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয় সামরিক প্রভাব আর শক্তি ছাড়া কারো হাতে নেতৃত্ব ধরা দেয়নি।

পরিসংখ্যন ধরে নিখুঁতভাবে পর্যালোচনা করলে দেখা যায় প্রায় সবখানেই কৌশলগতভাবে তুরষ্কের কাছে পরাস্ত ফ্রান্স। এমতাবস্থায় ফ্রান্সের হাতে ট্রাম্পকার্ড হিসেবে ধর্মীয় উস্কানী দিয়ে ধর্মবিমুখ ইউরোপীয় খ্রিষ্টান সোসাইটিকে ভুলভাল বুঝিয়ে ইসলামের তথা মুসলমানদের বিরুদ্ধে দাড় করানো দরকার। এটা করতে পারলেই ফ্রান্সের বিরুদ্ধে থাকা খ্রিষ্টানদেশের নাগরিকদের জনমত ফ্রান্সের পক্ষেই যাবে। এটাই মাক্রর উদ্দেশ্য বলে অনুমিত হয়।

তাই ইউরোপের মুসলিম কমিউনিটির উচিত ইসলামের শান্তির বানী প্রচার করা। যীশুর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের মাধ্যমে ফ্রান্সের ঘৃন্য কাজের প্রতিবাদ করা। ইউরোপ তথা দুনিয়ার খ্রিষ্টানদের কাছে এই মেসেজ পৌছানো, ফ্রান্স খ্রিস্টানদের প্রতিনিধিত্ব করেনা সেই যোগ্যতাও তাদের নেই বরং তারা খ্রিষ্টীয়বাদেরও শত্রু তারা যীশুর শান্তির পথকে পরিহার করে ঘৃনার পথ গ্রহন করেছে। এছাড়া অর্থনৈতিকভাবে ও গনমাধ্যমে তাদেরকে বয়কট করে এক ঘরে করা। খ্রীষ্টীয় দুনিয়াকে জানিয়ে দেয়া উচিত যীশু( ঈসা আঃ) শুধু তোমাদের নয়, আমাদের সম্মানিত নবী, আমরা তাঁর আগমনের অপেক্ষায় আছি।

লেখক; সাইফুল খান।
ফ্রিল্যান্সার ও রাজনৈতিক বিশ্লষক।



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »