‘৭ মার্চের ভাষণ পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হোক’

Spread the love

বঙ্গবন্ধুর ৭ মা’র্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে শি’ক্ষা কার্যক্রমে সিলেবাসভুক্ত করার প্রস্তা’ব করেছেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার অ্যা’ডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া।

জাতির পিতা ব’ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপ’লক্ষে বুধবার (১১ নভেম্বর) জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশনে দেওয়া বক্ত’ব্যে তিনি এ প্রস্তাব করেন।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ অধিবেশনে সভা’পতিত্ব করেন।

ডেপুটি স্পিকার সংস’দে দেওয়া বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মা’র্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে ইউনে’সকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করেছে। ইউনেসকো য’দি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে স্বীকৃতি দি’তে পারে। তবে আমরা কেন শি’ক্ষা কার্যক্রমে এই ভাষণ সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করতে পারব না? বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ’কে শিক্ষা কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত ক’রার ব্যবস্থা নেয়া হোক।

ফজলে রাব্বি মিয়া জানান, বঙ্গ’বন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের অ’নেক লাইনের ওপর গবেষকরা গবে’ষণা করেছেন। এই ৭ মার্চের ভাষণের প্রতিটি লাইন বি’শ্লেষণ করলে এক একটি প্রবন্ধ রচনা ক’রা সম্ভব। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফ’তারের আগে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। মূলত তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়েছিলেন ৭ মার্চের ভাষণেই। ভারতের স্বাধী’নতা সংগ্রামে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু অনেক বড় অব’দান রেখেছিলেন।

তিনি বলেছিলেন, ‘তো’মরা রক্ত দাও, আমি ভারতের স্বাধী’নতা দেব।’ কিন্তু বঙ্গবন্ধু ব’লেছিলেন, ‘রক্ত যখন দি’য়েছি, রক্ত আরও দেব, এ দেশকে মু’ক্ত করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ।’

বঙ্গ’বন্ধু শুধু একটি নাম নয়, বঙ্গবন্ধু জা’তিসত্তার প্রতিচ্ছবি উল্লেখ করে ডেপুটি স্পি’কার বলেন, ৭ মার্চের ভাষণ, ভাষ’ণের চেয়ে বেশি হ’লো এটি একটি রণকৌশলের দলিল।



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »