নূরের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এনেছে সেই ভুক্তভোগী

সেপ্টেম্বর ২৩ ২০২০, ১৮:৩৯

Spread the love

প্রে’মের স’ম্পর্ক গড়িয়ে রূপ নেয় ধ*র্ষ ণে। যেই ধ*র্ষ ণের ঘটনার সূত্র ধরে মূল অ’ভিযু’ক্ত মামুনের বন্ধু নাজমুলের সঙ্গে হোটেলে দেখা ও খাওয়া দাওয়া, পরবর্তীতে লঞ্চের কেবিনে গিয়ে ধ*র্ষ ণ। এরপরেই সমাধানের আশ্বা’স দিয়ে ডেকে নিয়ে হু’মকি ধামকি ইত্যাদি। যেখানে ভিপি নূরের বি’রুদ্ধেও এই ধ*র্ষ ণের সহযোগী হিসেবে অ’ভিযোগ আনা হয়েছে। একটি বেসরকারি টেলিভিশনের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

ওই ছা’ত্রীর ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই’র সাথে ২০১৮ সালের ২৯ জুলাই পরিচয়ের সূত্র ধরে এক পর্যায়ে প্রে’মের স’ম্পর্ক। ম্যাসেঞ্জার, ইমো আর ওয়াটর্স অ্যাপে শারীরিক স’ম্পর্কের ইঙ্গিত, অ’তপর ডাকে সাড়া দিয়ে ২০২০ সালের ৩ জানুয়ারি আনুমানিক দুপুর ২ টায় অ’ভিযু’ক্ত মামুনের লালবাগের নবাবগঞ্জ বড় ম’সজিদ রোডের ১০৪ বাসায় গিয়ে বিয়ের প্রলো’ভনে ধ*র্ষ ণ। এমন সব অ’ভিযোগ নিয়েই প্রথমে রাজধানীর লালবাগ থা’না, পরবর্তীতে কোতয়ালী থা’নাসহ মোট দুইটি মা’মলা দায়ের করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইস’লামিক স্ট্যাডিজ বিভাগের ২২ বছর বয়সী এক ছা’ত্রী। তিনি বঙ্গমতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হলে থাকেন। গত রোববার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত ১০ টা ৫ মিনিটে লালবাগ থা’নায় দায়ের করা মা’মলার বিবাদী করা হয়েছে ১, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন (২৮)। বিবাদী-২, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮)। বিবাদী-৩, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর (২৫)। বিবাদী-৪, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইস’লাম (২৮)। বিবাদী-৫, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-সভাপতি নাজমুল হুদা (২৫) এবং বিবাদী-৬, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ হিল বাকিকে (২৩)।

ওই ছা’ত্রী তার অ’ভিযোগে উল্লেখ করেন, ১ নম্বর বিবাদী হাসান আল মামুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস’লামিক স্টাডিজ বিভাগের ৭ম ব্যাচের ছাত্র, তার সাথে ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই ও বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সুবাদে আমা’র পরিচয় হয় ২৯/০৭/২০১৮ তারিখে। নিজ বিভাগের সিনিয়র হওয়ায় ব্যক্তিগত স’ম্পর্কের এক পর্যায়ে আমা’র সাথে প্রে’মের স’ম্পর্ক হয়। এর ধারাবাহিকতায় আমা’র সাথে বিবাদী-১ এর সাথে বিভিন্ন সময় ম্যাসেঞ্জারে, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে কথোপকথোন হয়, যেখানে শারীরিক স’ম্পর্কের ইঙ্গিত দেওয়া হয়। ফলশ্রুতিতে গত ০৩/০১/২০২০ তারিখে আনুমানিক দুপুর ২ টার সময় বিবাদী-১ তার লালবাগের নবাবগঞ্জ বড় ম’সজিদ রোড়ের ১০৪ নম্বর বাসায় আমাকে যেতে বলে এবং আমাকে বিয়ের প্রলো’ভন দেখিয়ে তার বাসায় ধ*র্ষ ণ করে। উক্ত ঘটনার পর ০৪/০১/২০২০ তারিখে আমি অ’সুস্থ হয়ে পড়ি। অ’তঃপর ১২/০১/২০১০ তারিখে মামুনের বন্ধু ২নং বিবাদী সোহাগের মাধ্যমে ঢাকা মেডিকেল কলেজে আমাকে ভর্তি করানো হয়। উল্লেখ্য, এই হাসপাতা’লে অবস্থানকালে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকার আমা’র ক্যাম্পাস কো-অর্ডিনেটরদের সাথে আমি যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে মামুনের নির্দেশে সোহাগ তা সফল হতে দেয়নি। বরং আমি যাতে হাসপাতা’লে অবস্থান না করতে পারি সেজন্য নানাভাবে অ’পচেষ্টা চালায়, যা আমা’র প্রা’ণনাশের কারণ হতে পারতো বলে আমি মনে করি। এর মধ্যে হাসান আল মামুনকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে সে বিয়ে করতে সম্মত হয়।

কিন্তু আমি সুস্থ হওয়ার পর টালবাহানা শুরু করে। কোনো উপায় না দেখে এই বিষয়ে ২০/০৬/২০১০ তারিখে আমি ৩নং বিবাদী ভিপি নুরুল হক নুরকে মৌখিকভাবে জানালে তিনি বলেন, অ’ভিযু’ক্ত ব্যক্তি (মামুন) আমা’র পরিষদের, আমা’র সহযোদ্ধা। তার সাথে বসে একটা সুব্যবস্থা করে দিব। এরপর তিনি ২৪/০৬/২০২০ তারিখে মিমাংসার আশ্বা’স দিয়ে আমা’র সাথে নীলক্ষেত দেখা করতে আসেন। কিন্তু তখন তিনি মিমাংসার আশ্বা’স এড়িয়ে আমাকে এ বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেন। আর আমি যদি বাড়াবাড়ি করি তাহলে তাদের ভক্তদের দিয়ে আমা’র নামে ‍উল্টাপাল্টা পোস্ট করাবে এবং আমাকে পতিতা বলে তারা প্রচার করবে তাদের ছাত্র অধিকার পরিষদের ১.২ মিলিয়ন মেম্বার সম্পন্ন গ্রুপে। তিনি (নুর) আরও বলেন, তার একটি লাইভে আমা’র সব সম্মান চলে যাবে। ইতোমধ্যে মা’মলার ৪নং বিবাদী সাইফুল ইস’লাম আমা’র নামে কুৎসা রটাতে ৫ ও ৬ নং বিবাদীকে লাগিয়ে দেয় এবং তারা চ্যাট গ্রুপ (ম্যাসেঞ্জার) আমা’র চরিত্র নিয়ে আমাকে বিভিন্নভাবে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করার মত সম্মিলিতভাবে চেষ্টা করে। ছাত্র অধিকার এ ঘটনা স’ম্পর্কে জানে। তাদের মধ্যে কয়েকজন বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করতে চাইলেও বিবাদীরা তাদেরকে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রকারী বলে আখ্যা দেয় বলে আমি জানতে পারি। এরপর আমি শারীরিক-মানসিকভাবে অ’সুস্থ থাকায় এবং আত্মীয় স্বজনের সাথে আলোচনা করতে দেরি হওয়ায় থা’নায় এসে এজহার দিতে দেরি হয়।

লালবাগ থা’নায় রোববার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত ১০ টা ৫ মিনিটে দায়ের করা এজাহার অনুযায়ী- মা’মলা নং-২৮। মা’মলা’টি ২০০০ সালের সংশোধনী ২০০৩ সালের নারী ও শি’শু নি’র্যাতন দমন আইনের ৯(১)/৩০ ধারা এবং পেনাল কোডের ৫০৬ ধারায় দায়ের করা হয়। মা’মলা’টিতে অ’ভিযোগ করা হয়েছে- বিয়ের প্রলো’ভন দেখাইয়া ধ*র্ষ ণ, সহায়তা ও হু’মকি প্রদানের অ’প’রাধ। গতকাল সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫ টায় কোতয়ালী থা’নায় দায়ের করা মা’মলায় একই ভূক্তভোগী ছা’ত্রী অ’ভিযোগ করেন- বিবাদী-১, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮)। বিবাদী-২, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন (২৮)। বিবাদী-৩, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর (২৫)। বিবাদী-৪, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইস’লাম (২৮)। বিবাদী-৫, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-সভাপতি নাজমুল হুদা (২৫) এবং বিবাদী-৬, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ হিল বাকি (২৩)।

২ নম্বর বিবাদী হাসান আল মামুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস’লামীক স্টাডিজ বিভাগের ৭ম ব্যাচের ছাত্র, তার সাথে ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই ও বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সুবাদে আমা’র পরিচয় হয় ২৯/০৭/২০১৮ তারিখে। নিজ বিভাগের সিনিয়র হওয়ায় ব্যক্তিগত স’ম্পর্কের এক পর্যায়ে আমা’র সাথে প্রে’মের স’ম্পর্ক হয়। এর ধারাবাহিকতায় আমা’র সাথে বিবাদী-২ এর সাথে বিভিন্ন সময় ম্যাসেঞ্জারে, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে কথোপকথোন হয়, যেখানে শারীরিক স’ম্পর্কের ইঙ্গিত দেওয়া হয়। ফলশ্রুতিতে গত ০৩/০১/২০২০ তারিখে আনুমানিক দুপুর ২ ঘটিকার সময় বিবাদী-১ তার লালবাগের নবাবগঞ্জ বড় ম’সজিদ রোড়ের ১০৪ নম্বর বাসায় আমাকে যেতে বলে এবং আমি সেখানে যাই। বিবাদী আমাকে বিয়ের প্রলো’ভন দেখিয়ে তার বাসায় ধ*র্ষ ণ করে। উক্ত ঘটনার পর ০৪/০১/২০২০ তারিখে আমি অ’সুস্থ হয়ে পড়ি। অ’তঃপর ১২/০১/২০১০ তারিখে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে আমাকে ২নং বিবাদীর বন্ধু ১নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগের (২৮) মাধ্যমে ভর্তি করায়।

উল্লেখ্য যে, হাসপাতা’লে অবস্থানকালে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় আমা’র ক্যাম্পাস কো-অর্ডিনেটরদের সাথে আমি যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে ২নং বিবাদী মামুনের নির্দেশে ১নং বিবাদী তা সফল হতে দেয়নি। বরং আমি যাতে হাসপাতা’লে অবস্থান না করতে পারি সেজন্য নানাভাবে অ’পচেষ্টা চালায়, যা আমা’র প্রা’ণনাশের কারণ হতে পারতো বলে আমি মনে করি। এর মধ্যে ২ নং বিবাদীকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে সে বিয়ে করতে সম্মত হয়, কিন্তু আমি সুস্থ হওয়ার পর টালবাহানা শুরু করে। এমতাবস্থায়, ২ নং বিবাদী হাসান আল মামুনের (২৮) সাথে আমা’র কোন যোগাযোগ না থাকায় ০৯/০২/২০২০ তারিখে ১নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮) আমাকে ২নং বিবাদীর সাথে দেখা করতে বলে এবং বিষয়টি সমাধান করে দেওয়ার মিথ্যা আশ্বা’স দিয়ে কোতয়ালী থা’নাধীন সদরঘাটের কাছাকাছি ৫৬৩/৫৬৬ মিউনিসিপ্যাল হকার্স মা’র্কে’টের সদরঘাট হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টে সকাল আনুমানিক ৭ টা ৪০ মিনিটে নিয়ে আসে এবং সেখানে আমাকে নাস্তা করায়।

নাস্তা শেষে ১ নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮) আমাকে বিভিন্ন প্রলো’ভন দেখিয়ে কৌশলে লঞ্চযোগে চাঁদপুরে নিয়ে যায়। চাঁদপুরে পৌঁছার পর ২নং বিবাদীকে দেখতে না পেয়ে আমা’র স’ন্দেহ হয় এবং আমি ১নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগকে (২৮) তাড়াতাড়ি ঢাকায় ফেরার জন্য বলি। আম’রা ঐ দিন বিকালে ঢাকায় ফেরার জন্য লঞ্চের কেবিনে অবস্থানকালে ১ নং বিবাদী আমাকে জো’রপূর্বক ধ*র্ষ ণ করে। আমি কা’ন্নাকাটি করলে ১নং বিবাদী আমাকে নষ্টা মে’য়ে হিসেবে উপস্থাপন করতে চায় এবং বলে যে, লঞ্চে তার আরও লোকজন আছে। সে আমাকে বিভিন্ন ধরনের হু’মকী’ দেয় এবং বলে যে, কা’ন্না করে কোনো লাভ হবে না। সেই সাথে আরো বলে যে, ২নং বিবাদীর বিষয়টা কাউকে কিছু না জানাতে। তারপর আম’রা রাত্র অনুমান সাড়ে ৮ টায় সদরঘাট নামি। ২৯/০৫/২০২০ তারিখে ১ নং বিবাদী নাজমুল হাসান সোহাগ (২৮) আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য Arohi sima, Baishaki Das নামক ফেইক আইডি খুলে বিভিন্ন সেক্সুয়াল গ্রুপে আমা’র মোবাইল নম্বর ছাড়িয়ে দেয়। পরবর্তীতে উক্ত ঘটনার উপায়ন্তর না পেয়ে আমি এই বিষয়ে ২০/০৬/২০২০ তারিখে ৩নং বিবাদী ভিপি নুরুল হক নুরকে (২৫) মৌখিকভাবে জানালে সে বলে অ’ভিযু’ক্ত ব্যক্তি (মামুন) আমা’র পরিষদের। আমি তার সঙ্গে কথা বলে একটা সু-ব্যবস্থা করে দিব। এরপর তিনি ২৪/০৬/২০২০ তারিখে মীমাংসার আশ্বা’স দিয়ে নীলক্ষেতে দেখা করতে আসেন। কিন্তু তখন তিনি মীমাংসার আশ্বা’স এড়িয়ে আমাকে এ বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করে। এও বলে আমি যদি বাড়াবাড়ি করি তাহলে তাদের ভক্তদের দিয়ে আমা’র নামে ‍উল্টাপাল্টা পোস্ট করাবে এবং আমাকে পতিতা বলে তারা প্রচার করবে।

তাদের ছাত্র অধিকার পরিষদের ১.২ মিলিয়ন মেম্বার সদস্য আছে। তিনি আরও বলেন, তার একটি লাইভে আমা’র সব সম্মান চলে যাবে। ইতোমধ্যে মা’মলার ৪ নং বিবাদি সাইফুল ইস’লাম (২৮) আমা’র নামে কুৎসা রটাতে বিবাদী-৫ নাজমুল হুদা (২৫) ও বিবাদী-৬ আব্দুল্লাহিল বাকি (২৩) দ্বয়কে লাগিয়ে দেয়। তারা ম্যাসেঞ্জার চ্যাট গ্রুপে (ম্যাসেঞ্জার) আমা’র চরিত্র নিয়ে আমাকে বিভিন্নভাবে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করার মত সম্মিলিতভাবে হীন কাজ করে। ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতৃত্ব স্থানীয় সকল নেতাকর্মী এই সব ঘটনা স’ম্পর্কে জানেন। তাদের মধ্যে কয়েকজন বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করতে চাইলেও বিবাদীরা তাদেরকে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রকারী বলে আখ্যা দেয় বলে আমি বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারি। উপরোক্ত বিবাদীগণ পরস্পর যোগসাজশে মিথ্যা আশ্বা’স দিয়ে আমাকে বিভিন্ন প্রলো’ভন দেখিয়ে চাঁদপুর নিয়ে গিয়ে ধ*র্ষ ণ করে এবং ধ*র্ষ ণে সহায়ত করে। আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে অ’সুস্থ থাকায় এবং আত্মীয়-স্বজনের সাথে আলাপ আলোচনা করে থা’নায় হাজির হয়ে অ’ভিযোগ দায়ের করতে দেরি হলো। কোতয়ালী থা’নায় সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫ টায় দায়ের করা এজহার অনুযায়ী- মা’মলা নং-৩৪। মা’মলা’টি ২০০০ সালের সংশোধনী ২০০৩ সালের নারী ও শি’শু নি’র্যাতন দমন আইনের ৯(১)/৭/৩০ ধারা এবং ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন অনুযায়ী দায়ের করা হয়। মা’মলা’টিতে অ’ভিযোগ করা হয়- পরস্পর যোগসাজশে অ’পহ’রণ করতঃ ধ*র্ষ ণ ও ধ*র্ষ ণের সহায়তা এবং হেয় প্রতিপন্ন করিবার নিমিত্তে ডিজিটাল মাধ্যমে অ’পপ্রচার করার অ’প’রাধ।



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »