স্যাটেলাইট নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে স্টারলিংক?

Spread the love

ইন্টারনেট দুনিয়ায় ইলন মাস্কের আ’ধিপত্যের কথা সবাই জানে। পৃথিবীর ৯৯ শতাংশ অঞ্চলে হাইস্পিড ইন্টারনেট সরব’রাহের জন্য তার পদক্ষেপের’ কথা অ’নেকেরই জানা। কিন্তু সেই স্টারলিংকের অন্তত তিন শ’তাংশ স্যাটেলাইট নিয়ন্ত্রণ হারি’য়ে মহাকাশে ঘুরে বে’ড়াচ্ছে! ফলে মহাকাশযান ও ন’ভোচারীরা ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে।

সম্প্রতি হা’র্ভার্ড স্মিথসোনিয়ান সেন্টার অব অ্যা’স্ট্রোফিজিক্সের নভোচারী জনাথন ম্যাক’ডুয়েলের সংগ্রহ করা উপাত্তে বিষয়টি উঠে এসেছে। উ’পাত্ত অনুযায়ী অন্তত তিন শতাংশ স্যাটেলাইটের ওপর এখন স্পেস এ’ক্সের নি’য়ন্ত্রণ নেই।

তবে স্পে’সএক্স জানিয়েছে, স্টারলিংক প্রকল্পের প্র’তিটি স্যাটেলাইট কক্ষপথ থেকে সরিয়ে পৃ’থিবী অভিমুখে পতিত করা যায়। ফলে মহা’কাশে বর্জ্যের সৃষ্টি হয় না। স্যা’টেলাইট কক্ষপথ থেকে সরে গে’লেও সেটির অন্য স্যাটেলাইটের সঙ্গে সংঘ’র্ষের সম্ভাবনা প্রতি ১০ বছরে এ’ক শতাংশেরও কম।

জে’নে রাখা ভালো, স্পেসএক্সের এসব স্যাটেলা’ইটের এক একটির আকার এ’কটি টেবিলের সমান এবং ভর ৫৫০ পাউন্ড। আ’কারের সঙ্গে কক্ষচ্যুত স্যা’টেলাইটের গতির বিবেচনা করলে এ’মন একটি ভবঘুরে স্যাটেলাইট অন্যান্য স্যাটে’লাইটের জন্য মারাত্মক হুম’কির কারণ হবে তা বলার অ’পেক্ষা রাখে না।

স্পেসএক্স জা’নায়, কক্ষপথে তারা ১২ হাজারের ম’তো স্যাটেলাইট পাঠাতে চায়। অধি’কাংশ স্যাটেলাইট পৃথিবী থেকে ১ হাজার কি’লোমিটার ওপরে থাকে। কি’ন্তু স্টারলিং স্যাটেলাইটগুলো থাকে অনেক নিচে, প্রা’য় ৫৫০ কি’লোমিটার উচ্চতায়। প্রথাগত স্যা’টেলাইটের চেয়ে তাদের এই স্যা’টেলাইটের মাধ্যমে বেশি গতির ইন্টারনেট পাও’য়া যাবে।

নেটও’য়ার্কটি এরই মধ্যে কা’নাডার কিছু অঞ্চলসহ যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরাঞ্চলে পা’ওয়া যাচ্ছে। সেখানে পরীক্ষামূলকভাবে কয়েকজন ব্যব’হারকারী এটি ব্যবহার করেছেন।

ইন্টার’নেট দুনিয়ায় ইলন মাস্কের আধিপত্যের কথা সবাই জানে। পৃথিবীর ৯৯ শতাংশ অ’ঞ্চলে হাইস্পিড ইন্টারনেট সরবরাহের জন্য তার পদক্ষেপের কথা অনে’কেরই জানা। কিন্তু সেই স্টার’লিংকের অন্তত তিন শতাংশ স্যাটেলাইট নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহা’কাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে! ফলে মহাকাশযান ও নভো’চারীরা ঝুঁকির মুখে পড়’তে পারে।

সম্প্রতি হার্ভা’র্ড স্মিথসোনিয়ান সেন্টার অব অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের নভোচারী জনাথন ম্যাকডুয়েলের সংগ্রহ করা উপাত্তে বিষ’য়টি উঠে এসেছে। উপাত্ত অনুযায়ী ‘অন্তত তিন শ’তাংশ স্যাটেলাইটের ওপর এখ’ন স্পেস এক্সের নিয়ন্ত্রণ নেই।

তবে স্পেসএক্স জানি’য়েছে, স্টারলিঙ্ক প্রকল্পের প্রতিটি স্যাটেলাইট কক্ষ’পথ থেকে সরিয়ে পৃথিবী অভিমুখে পতিত করা যায়। ফলে মহাকাশে বর্জ্যের সৃ’ষ্টি হয় না। স্যাটেলাইট কক্ষপথ থে’কে সরে গেলেও সেটির অন্য স্যাটেলাইটের সঙ্গে সং’ঘর্ষের সম্ভাবনা প্রতি ১০ বছরে এক শতাংশেরও ক’ম।

জেনে রাখা ভা’লো, স্পেসএক্সের এসব স্যাটেলাইটের এক একটি’র আকার একটি টেবিলের সমান এবং ভর ৫৫০ পাউন্ড। আকারের স’ঙ্গে কক্ষচ্যুত স্যাটেলাইটের গতির বি’বেচনা করলে এমন একটি ভবঘুরে স্যাটেলাইট অন্যান্য স্যাটেলাইটের জ’ন্য মারাত্মক হুমকির কারণ হবে তা ব’লার অপেক্ষা রাখে না।

স্পেসএক্স জানায়, কক্ষ’পথে তারা ১২ হাজারের মতো স্যাটেলাইট পাঠাতে চা’য়। অধিকাংশ স্যাটেলাইট পৃথিবী থেকে ১ হাজার কি’লোমিটার উপরে থাকে। কিন্তু স্টারলিং স্যাটেলা’ইটগুলো থাকে অনেক নিচে, প্রায় ৫৫০ কিলোমিটার উচ্চতায়। প্রথা’গত স্যাটেলাইটের চেয়ে তাদের এই স্যা’টেলাইটের মাধ্যমে বেশি গতির ই’ন্টারনেট পাওয়া যা’বে।

নেটওয়ার্কটি এর’ইমধ্যে কানাডার কিছু অঞ্চলসহ যুক্তরাষ্ট্রের উ’ত্তরাঞ্চলে পাওয়া যাচ্ছে। সেখানে পরীক্ষামূল’কভাবে কয়েকজন ব্যবহারকারী এটি ব্যবহার ক’রেছেন।



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »