নাটকীয় ম্যাচে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় তামিমদের

Spread the love

সম্ভাবনা জাগিয়েও ফাইনালে ওঠা হ’লো না তামিম একাদশের। বিসিবি প্রেসিডে’ন্টস কাপের লো স্কোরিং ম্যাচে তামিমদের বিপক্ষে ৭ রানের জয় পেয়েছে নাজমুল শান্ত একাদশ।

বৃষ্টিবিঘ্নিত ৪১ ওভারের ম্যাচে টস জিতে ব্যাট কর’তে নেমে ১৬৫ রান সংগ্রহ করে শান্ত’র দল। জবা’বে ডিএল মেথডে ১৬৪ রানের টার্গেট তাড়া’ করতে নেমে ২ বল বাকি থাক’তে ১৫৭ রানে গুটিয়ে যায় তামিম একাদশ। ৪ উইকে’ট শিকার করে ম্যাচ সেরা তাসকিন আহমেদ।

লকডাউনের গ্যাঁ’ড়াকলে ব্যাটিংয়ের সূত্রটাই যেনো গুলে খে’য়েছেন উইলোবাজরা। অথচ অঙ্কে পাকা ছা’ত্রের মতোই সাদা বলে রঙিন দ্যুতি ছড়াচ্ছেন পে’সাররা। আগুনে গতির প্রদর্শনে লো-স্কো’রিং ম্যাচটাকে তাই দারুণ উপভোগ্য ক’রে তুললেন তাসকিন।

আ’গের ম্যাচ তিনটার মতো এদিনও টপ অর্ডা’র নড়বড়ে, সবার আগে বিসিবি প্রেসি’ডেন্টস কাপের ফাইনাল নিশ্চিত করা দলটা। দলীয় রান দুই অংকে না পৌঁছাতেই ব্যক্তিগত ৭ রানে সা’জঘরে সৌম্য। সাইফুদ্দিনের গতি আর মুভ’মেন্টের কাছে পরাস্ত হয়ে ধরা পড়েছেন আ’কবর আলীর হাতে।

১০ রান ক’রেই বিদায় নেন আরেক ওপেনার ইমন। অ’ধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশংসা এলেও আরেক’বার হতাশ করেছে শা’ন্ত’র ব্যাট। কাপ্তানের ৫-এ ২৫ রা’নেই গায়েব টপঅর্ডারের ৩ ব্যাটস’ম্যান।

স্রোতের বিপ’রীতে এদিনও দলকে টেনে নিচ্ছিলেন মুশফিক-আফিফ জুটি। ৯০ রানের পার্ট’নারশিপে সামাল দেন প্রাথমিক বিপর্যয়। আসরে নিজের ২য় ‘ফিফটি তুলে পরে’র বলেই নিজের নামের সঙ্গে বেমানা’ন একটা শটে প্যাভিলিয়নে ফে’রেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল।

হৃদয়ের সঙ্গে নতু’ন করে বোঝা পড়ার চেষ্টাটা স্পষ্ট ছিলো আফিফের ব্যা’টে, তবে ব্যক্তিগত চল্লিশেই স্পিনার মা’হাদির বলে স্কুপ করতে গিয়ে ভুলটা করে’ছেন এই তরুণ অলরাউন্ডার।

এরপর আর ইরফান-হৃদ’য়দের ঘুরে দাঁড়ানোর সুযো’গ দেননি ফিজ-সাইফুদ্দিনরা। ১২৯ থেকে ১৬৫, ৩৫ রানের মধ্যে ৫টা উইকেট ভাগাভাগি করে নেন দুই পেসার৷

ম্যাচে ২৬ রানে ৫ উ’ইকেট শিকার করেন সাইফুদ্দিন। ৩ টি উ’ইকেট নেন মুস্তাফিজ।

জবাব দিতে নেমে এদি’নও ব্যর্থ তামিম একাদশের ওপে’নার এনামুল হক বিজয়। ব্যক্তি’গত ৭ ও দলীয় ১০ রানে তাসকিনের শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি।

তরুণ ব্যাটসম্যান অঙ্কনকে নিয়ে শুরুর বিপদ সা’মাল দেয়ার চেষ্টা করেন অধিনায়ক তামি’ম ইকবাল। দু’জনে গড়েন ৬৮ রানের জুটি। ২২ রান ক’রে রানআউটের ফাঁ’দে পড়েন অঙ্কন।

ইয়াসির রাব্বি টে’কেননি বেশিক্ষণ। তার সং’গ্রহ মাত্র ৬ রান।

ফিফটি তু’লে নিয়ে ৫৭ রান করে আ’উট হন তামিম ইকবাল। তার বিদা’য়ের পর আবারো বিপদে প’ড়ে দল।

মোসাদ্দেক সৈকত, শেখ মে’হেদি, আকবর আলীরা পারে’ননি হাল ধরতে। ২৯ রান করা মিথুন প্র’য়োজনের সময়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন।

শেষদিকে সাইফু’দ্দিনের ব্যাটে চড়ে জয়ের স্বপ্ন দেখ’লেও, শেষ ওভারে উইকেট বি’লিয়ে দিয়ে আসেন এই তরুণ অল’রাউন্ডার। ফলে জ’য় থেকে ৭ রান দূরে থাকতেই অ’লআউট হয়ে যায় তামিম এ’কাদশ। ৩৬ রানে ৪ উই’কেট শিকার করেন পেসা’র তাসকিন আহমেদ।

ফাইনালে শিরো’পার লড়াইয়ে শান্ত একাদশ লড়’বে মাহমুদুল্লাহ বাহিনীর বি’পক্ষে।



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »