এ্যাডভোকেসী; জহিরুল ইসলাম

Spread the love

এ্যাডভোকেসী কি ? কিভাবে এ্যাডভোকেসী করতে হবে।

আমরা কিছু ইংরেজী শব্দ জানি তার বাংলার থেকে ইংরেজি শব্দটাই বেশি প্রচলিত তেমনী একটি শব্দ হলো এ্যাডভোকেসী। আজকে আমরা আলোচনা করবো এ্যাডভোকেসী কি কেনো এবং কিভাবে করতে হয় এটিকে এ্যাডভোকেসী গাইডলাইন/মহায়িকা হিসাবে ব্যবহার করা যাবে বলে আমার বিশ্বাস।

এডভোকেসী সহায়িকা

এডভোকেসী কি ও কেনঃ এডভোকেসী একটি পদ্ধতি যা কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর আভ্যন্তরীণ অথবা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কোন বিষয়ের উপর নতুন করে নীতিমালা তৈরী অথবা বিদ্যমান নীতিমালাকে পরিবর্তন, অভ্যাসের পরিবর্তন এবং আচরণগত পরিবর্তন আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গুলোর একটি কার্যকরি প্রক্রিয়া। যার মাধ্যমে কোন নীতিমালা তৈরী, পরিবর্তন বা সংযোজন-বিয়োজন করার সুপারিশ করা হয়।

এই এডভোকেসীকে কার্যকর বা সফল করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়মকানুন মেনে চলা অত্যন্ত প্রয়োজন। একটি কার্যকর এডভোকেসী করতে যে সকল বিষয়ের উপর বিশেষ দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন সেগুলো নিম্নরুপ:

এডভোকেসী বিষয়ের উপর একটি সুনির্দিষ্ট বর্ণনা ও ব্যাখ্যাঃ  যে বিষয়ের উপর এডভোকেসী করা হবে তার সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে নীতিমালা/অভ্যাস/আচরন পরিবর্তনের কারনগুলো নির্দিষ্ট করতে হবে। সমস্যার আলোকে সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলোকে সুনির্দিষ্ট করতে হবে। যার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে উঠে আসবে এডভোকেসীর প্রয়োজনীয়তা। সেখানে উল্লেখ থাকতে হবে উপকারভোগীদের অসুবিধাগুলো কি কি এবং কি করলে তারা সমস্যা থেকে মুক্ত হবে। সে সমস্ত বিষয়ের পরিসংখ্যানগত তথ্যগুলোও ফুটিয়ে তুলতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে, কোন বিষয়ের উপর যত বেশি আলোচনা বা তর্ক-বিতর্ক করা হবে সে বিষয়ের তত গভীরে যাওয়া সম্ভব হবে এবং সেখান থেকে উত্তরণের পথও বের হয়ে আসবে। এর মাধ্যমে এডভোকেসীর প্রয়োজনীয়তা ও নির্দিষ্ট মহলের কাছে এর গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। উল্লেখ্য যে, এই এডভোকেসীর বিষয়ের উপর যদি আরো কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান কাজ করে থাকে তাহলে তাদের নামগুলোকেও উল্লেখ করতে হবে এবং তাদের সাথে নিয়ে এডভোকেসী করলে একটি শক্ত অবস্থান বা ভাবমূর্তি গড়ে উঠবে যা ভবিষ্যতে এডভোকেসীকে সফলতার দারপ্রান্তে পৌঁছে দিবে।

সমাধানের পথঃ যে বিষয়ের উপর এডভোকেসী করা হবে সে বিষয়ের বা সমস্যার একটি সম্ভাব্য সমাধানের পথ নির্দিষ্ট করা। যেখানে যুক্তযুক্ত কারনগুলো উল্লেখ করতে হবে। স্থানীয় জনগণদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য কাজ করতে হবে। কমিউনিটির মানুষদেরকে তাদের অধিকারগুলো দাবি আকারে প্রকাশ করতে সোচ্চার করতে হবে। প্রয়োজনে বিভিন্ন সভা সেমিনারের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্থদের বক্তব্য প্রশাসনের সামনে তুলে ধরার আয়োজন করতে হবে। তারা তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে সমাধানে বিভিন্ন পথ বের করে আনবে। তথ্য প্রমাণাদি সমূহ এডভোকেসী প্রদানকারী সংস্থা সংরক্ষণ করবে এবং সেগুলোকে যথাযথ নীতিনির্ধারকদের কাছে তুলে ধরবে। যা নীতি নির্ধারকদের জন্য গাইডলাইন হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।

লক্ষ্যঃ একটি লক্ষ্য নির্ধারন করতে হবে যেখানে এডভোকেসীর বিষয়বস্তু অত্যন্ত স্পষ্টভাবে এবং সংক্ষিপ্ত আকারে ফুটে উঠবে অর্থ্যাৎ এডভোকেসির ফলে যা অর্জিত হবে তা সংক্ষিপ্ত ভাবে উল্লেখ করতে হবে।

উদ্দেশ্যঃ এডভোকেসীর বিষয়বস্তুকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একাধিক উদ্দেশ্য হতে পারে। লক্ষ্যকে বাস্তবায়নের জন্য উদ্দেশ্যগুলো যেন কার্যক্রমকেও নির্দেশ করে এমন ভাবে উদ্দেশ্য দাড় করাতে হবে এবং উদ্দেশ্য হবে সুনিদ্রিস্ট।

কার্যক্ষেত্রঃ আভ্যন্তরীণ বা আন্তর্জাতিক সমস্যা থেকে উত্তরনের জন্য এডভোকেসীর বিষয়বস্তুর আলোকে এর কর্ম এলাকা ও সুবিধাভোগীদের উল্লেখ করতে হবে অর্থাৎ কোন কোন জায়গায় এডভোকেসী করা হবে তা উল্লেখ করতে হবে।

পাওয়ার এনালাইসিসঃ পাওয়ার এনালাইসিসের মাধ্যমে এডভোকেসীকে কার্যকর ও ফলপ্রসূ করতে হবে।

টার্গেট চ্যাম্পিয়ন ফ্রেন্ডস/এলাইস 
যাদের অধিকার আদায়ের জন্য এডভোকেসী করা এবং সে সমস্ত অধিকার আদায়ের জন্য যাদেরকে (ব্যক্তি বা পদ/প্রতিষ্ঠান) যুক্ত করতে হবে অথবা যাদের মাধ্যমে এডভোকেসীর বিষয়বস্তুকে তুলে ধরতে হবে তাদেরকে টার্গেট হিসেবে উল্লেখ করতে হবে। এক্ষেত্রে যে সংস্থা এডভোকেসীর মুখপাত্র বা মূল ভূমিকা যারা পালন করবে তাদের নাম অর্থাৎ যে সকল সংস্থা একই এডভোকেসীতে সরাসরি কাজ করে তাদের নাম হবে। এডভোকেসী করতে গিয়ে যে সকল ব্যক্তি/পদবী/দপ্তর/ প্রতিষ্ঠানের সরাসরি সহযোগিতা পাওয়া যাবে তাদের নাম লিখতে হবে। এডভোকেসী করতে গিয়ে যে সকল ব্যক্তি/পদবী/দপ্তর/ প্রতিষ্ঠানের সরাসরি সহযোগিতা পাওয়া যেতে পারে বা পাওয়া না যেতেও পারে অর্থাৎ দোদুল্যমান অবস্থায় যারা থাকবে তাদের নাম উল্লেখ করতে হবে। যারা এডভোকেসী বাস্তবায়ন করতে বাধা দিতে পারে বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে সে সকল ব্যক্তি/পদবী/দপ্তরের নাম লিখতে হবে ।

মূলবার্তাঃ এডভোকেসীর বিষয়কে শ্লোগান আকারে সকলের কাছে পৌঁছে দিতে খুব ছোট এবং এক কথার মধ্যে বার্তা দিতে হবে।যেমন ( জীবন, সম্পদ রক্ষা করো, বেরী বাধ নির্মাণ করো)

সম্ভাব্য প্রশ্নোত্তরঃ সাধারণত একটি এডভোকেসী যখন করা হয় তখন ঐ নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর প্রত্যেকের মনে কিছু প্রশ্নের উত্তর জানার কৌতুহল তৈরী হয়। যেমনঃ যাদের জন্য এডভোকেসী করা হচ্ছে, যাদের কাছে এডভোকেসীর জন্য আবেদন করা হবে এবং যারা এডভোকেসী করতে মূল ভ‚মিকা পালন করবে তাদের সকলের জানার জন্য কিছু সম্ভাব্য প্রশ্ন এবং উত্তর সংবলিত একটি তালিকা তৈরী রাখতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় যে, কোন প্রতিষ্ঠানের বাস্তবায়নরত কার্যক্রম সম্পর্কে সেই প্রতিষ্ঠানের অনেক সহকর্মীরাই সে বিষয়ের উপর আংশিক ধারনাও রাখে না। সেক্ষেত্রে একটি সম্ভাব্য প্রশ্নোত্তরের তালিকা থাকলে সবাই ঐ বিষয়ের উপর কিছু কিছু ধারনা নিতে পারবে এবং অন্যদের বুঝাতে সক্ষম হবে।

কৌশলঃ একটি এডভোকেসীকে বাস্তবে রুপ দিতে কতগুলো কৌশল অবলম্বন করতে হয়। সাধারণত নয় (৯) টি কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে একটি কার্যকর এডভোকেসীকে তুলে ধরা হয়।কৌশলগুলো এডভোকেসীর বিষয়বস্তুর আলোকে গুরুত্ব বহন করে থাকে এবং এডভোকেসীর প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্বানুশারে কৌশল কম বেশি হতে পারে। সহজে বোঝার জন্য নয় (৯) টি কৌশল সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হলোঃ

১. পলিসি রিভিউঃ যে বিষয়ের উপর এডভোকেসী করা হবে সে বিষয়ের উপর এডভোকেসী প্রদানে সহযোগিতাকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পলিসিকে রিভিউ করার অভিজ্ঞতা ও সক্ষমতা থাকতে হবে।

২. রিসার্চঃ এডভোকেসী প্রদানকারী সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের এডভোকেসীর বিষয়ের উপর একটি গবেষণা পত্র থাকতে হবে। যেখানে এডভোকেসীর একটি খসড়া নীতিমালাও থাকবে। বিভিন্ন কেইস স্টাডি ও আর্থ-সামাজিক অবস্থার প্রকৃত ঘটনার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে হবে গবেষনা পত্রে।

৩. লবিঃ অনেক ক্ষেত্রে এডভোকেসীর প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্বের বিবেচনায় বিশেষ বিশেষ ব্যক্তি বা মহল অথবা সরকারের কাছে এডভোকেসীকে ফলপ্রসূ করতে তদবিরের প্রয়োজন পরে। এক্ষেত্রে কর্তাব্যক্তিদের সাথে একক বৈঠক অথবা ছোট আকারে গ্রæপ মিটিংয়ের আয়োজন করা যেতে পারে। পাশাপাশি এখন অনেক লবিয়েস্ট ফার্ম কাজ করছে যারা কনসাল্টেন্সির মাধ্যমে পলিসি মেকারদের কাছে তদবির ও সুপারিশ করে থাকে এডভোকেসীকে কার্যকর করতে। এমন ফার্মকেও নিয়োগ দিয়ে এডভোকেসীকে এগিয়ে নেয়া যেতে পারে। লবি করার সময় খেয়াল রাখতে হবে সময় অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তির কাছে মূল বার্তাটি পৌঁছে দিতে হবে। এজন্য পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে লবি করতে হবে।

৪. এলাইয়েন্সঃ সহযোগী সংস্থা বা উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার সমন্বয়ে একটি নতুন কোন জোট (এলাইয়েন্স) বা নেটওয়ার্ক তৈরী করতে হবে যাদের মাধ্যমে একটি ক্ষেত্র তৈরী হবে যা এডভোকেসী আন্দোলনকে শক্তিশালী করবে।

৫. পিউপিলস মবিলাইজেশনঃ এডভোকেসীকে জনগণের কাছে অর্থবহ করতে, একত্রিত ও সচেতন করতে এমন কিছুর আয়োজন বা দৃষ্টান্ত তৈরী করতে হবে যা একদমই নতুন এবং আনকোরা ধরনের হবে। এতে করে জনগণের মাধ্যমেই একটি দাবী প্রতিষ্ঠিত হবে।

৬. মিডিয়াঃ একটি এডভোকেসীকে বাস্তবায়ন করতে অনেকগুলো কার্যকর পদক্ষেপের মধ্যে মিডিয়া বা সংবাদ প্রচার মাধ্যম একটি অপরিহার্য অংশ। আর এই মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন সভা-সেমিনার ও অন্যান্য কার্যক্রম যেমন- কেইস স্টাডি, প্রেস রিলিজ, পাবলিক ইভেন্টস, সম্পাদকীয়, সাংবাদিক সম্মেলন, টক-শো ইত্যাদির মাধ্যমে সব ধরনের স্টেকহোল্ডারদের অবগত করা যায়। ভালো ফল পেতে কোন কোন মিডিয়ার সাথে আলাদাভাবে একটা বোঝাপড়া করা যেতে পারে।

৭. নিউ মিডিয়াঃ ফেইসবুক ও টুইটারের মতো বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে এডভোকেসীর বিষয়কে প্রতিপাদ্য করে একটি গ্রæপ তৈরী করা যেতে পারে। বর্তমানে এই মাধ্যমটি অত্যন্ত কার্যকর।

৮. লিংকেজঃ অনেক সময় অনেক বড় বড় কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেও সঠিক এডভোকেসীর অভাবে সফলতার মুখ দেখা যায় না। সেক্ষেত্রে অনেক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্কের মাধ্যমে লক্ষ্য/উদ্দেশ্যকে পূরণ করা সম্ভব। সেটা হতে পারে স্টেকহোল্ডারদের সাথে সম্পর্কের মাধ্যমে, সাংবাদিকদের সাথে সম্পর্কের মাধ্যমে, সহযোগী সংস্থার সাথে সম্পর্কের মাধ্যমে ইত্যাদি।

৯. ইন্টারনাল কমিউনিকেশনঃ এডভোকেসীর বিভিন্ন তথ্য ও প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহনে সহযোগিতা এবং সহযোগী সংস্থার কাছে প্রয়োজন স্বাপেক্ষে তথ্য প্রদানের জন্য একজন ক্যাম্পেইন অফিসার থাকতে হবে।

টাইমলাইনঃ কার্যক্রম বা প্রকল্পের টাইমলাইন সম্পর্কে একটি পরিস্কার নির্দেশনা থাকতে হবে যেমন- কোন তারিখ/মাস/বছর থেকে কোন তারিখ/মাস/বছর পর্যন্ত কার্যক্রমের মেয়াদ হবে তা উল্লেখ করতে হবে।

অপরচুনিটিস এন্ড মোমেন্টসঃ এমন কিছু কার্যক্রমের উদ্যোগ নিতে হবে যাতে করে নির্দিষ্ট মহলের কর্তাব্যক্তিদের এবং সর্বস্তরের মানুষদের কাছে ঐ কার্যক্রমের বার্তাটি পৌঁছে যায়। দিবস উদযাপন অথবা ফটো এগজিবিশনের মতো কার্যক্রমগুলো এর দৃষ্টান্ত হতে পারে। দিবস উযাপনের ক্ষেত্রে একটু বিকল্প পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারলে প্রচারে ভালো ফল পাওয়া যায়। যেমন- আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস আমরা জানি সবাই ১০ ডিসেম্বর পালন করে সেক্ষেত্রে যদি দিবসটি ১০ ডিসেম্বর পালন না করে অন্য কোন দিন পালন করে সংবাদ মাধ্যমে প্রচার পাওয়া সম্ভব।


একটিভিটিজ এন্ড বাজেটঃ এডভোকেসী করতে গেলে তা বাস্তবায়নের জন্য কার্যক্রম নির্ধারন ও সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য একটি সম্ভাব্য বাজেট তৈরী করতে।

হিউম্যান এন্ড ফাইন্যান্স রিসোর্সঃ এডভোকেসী প্রদানকারী সংস্থা সকল অর্থনৈতিক কার্যক্রমের জন্য দায়বদ্ধ থাকবে এবং সংস্থার মানব সম্পদ নীতিমালা ও হিসাব রক্ষণ নীতিমালা অনুযায়ী সকল কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবে।

মাইলস্টোন এন্ড ইন্ডিকেটরসঃ বাস্তবায়নকালীন সময় অথবা পরবর্তীতে কি দেখলে বুঝা যাবে যে এডভোকেসী সঠিক পথে এগিয়ে চলছে সে লক্ষ্যে সম্ভাব্য দিক নির্দেশনা এবং কতদিনের মধ্যে মাইলস্টোনকে অর্জন করা সম্ভব হবে তার একটি সময়সীমা উল্লেখ করতে হবে।

রিস্ক এন্ড সেনসিটিভিটিজঃ কিছু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান থাকবে যারা লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জনে নিজেরা বাধা প্রদান করে এবং অন্যদেরকেও বাধা প্রদানে উৎসাহিত করে, সে ধরনের ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বাধা প্রদানের ফলে সম্পূর্ণ কার্যক্রম হুমকির মুখে পরে যেতে পারে।

মনিটরিং ইভালুয়েশন লারনিং (এমইএল) : মাইলস্টোনের প্রত্যেকটি ইন্ডিকেটর ধরে এর কার্যক্রমকে মূল্যায়ণ করতে হবে এবং প্রত্যেকটি সেশন শেষে একটি লারনিং ইভেন্ট করতে হবে যার মাধ্যমে পরবর্তী কার্যক্রমের পথকে সুগম করবে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সহায়ক ভ‚মিকা রাখবে।

প্রিপেয়ার্ড বাইঃ এডভোকেসী পত্র প্রস্তুতকারীর নাম এবং পদবী উল্লেখ করতে হবে।

এনডোরস বাইঃ এডভোকেসী পত্রের শেষে অনুমোদনকারীর নাম এবং পদবী উল্লেখ শেষে স্বাক্ষর করতে হবে।

রচনা

মো: জহিরুল ইসলাম

সহকারী পরিচালক, কোস্ট ফাউন্ডেশন।

বাংলাদেশিদের বিদেশে ডিগ্রী নেয়ার সুযোগ

শিল্প সম্পর্ক মডেল কী ? কোনটি ভালো?

ভিডিও https://www.youtube.com/watch?v=o4Jd5VPqKb8



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »