জেলে নয় এমন ব্যাক্তিদের বাদ দিয়ে

জেলে তালিকা সংশোধন করা হবে

Spread the love

জেলে নয় এমন ব্যাক্তিদের বাদ দিয়ে জেলে তালিকা সংশোধন করা হবে

জেলে নয় এমন ব্যাক্তিদের জেলে তালিকা থেকে বাদ দেয়া হবে, প্রকৃত জেলেদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং তালিকা তৈরির সময় জেলেদের প্রতিনিধিদে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে, সমুদ্রগামী প্রতিটি মাছ ধরার ট্রলারে জীবন সুরক্ষা সামগ্রী নিশ্চিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে, এছারাও সমুদ্রগামী জেলেদের সঠিক অবস্থান দিক নির্নয় করতে পরীক্ষামূলকভাবে অতি দ্রুত ডিভাইস [ গেøাবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশন (জিএসএমসি) প্রদান করা হবে যার মাধ্যমে খুব সহজেই তাদের অবস্থান নিশ্চিত করা যাবে এর ফলে ঝুঁকি হ্রাস পাবে। অদ্য ৮ আগস্ট রোজ সোমবার সকাল ১১টায় কৌস্ট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে চরফ্যাশন উপজেলা প্রশাসন সমে¥লন কক্ষে অনুষ্ঠিত “জলবায়ু বিপদাপন্ন উপক‚লীয় জেলে সম্প্রদায়;সরকারি সুরক্ষা সেবায় প্রবেশাধিকার ও চ্যালেঞ্জ” শীর্ষক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা জনাব মো: মারুফ হোসেন মিনার এ কথা বলেন।

কোস্ট ফাউন্ডেশনের এম.এ. হাসানের সঞ্চলনায় উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মো: আব্দুল মতিন খান,সহকারি কমিশনার (ভ‚মি), জনাব আবু সিদ্দিক,সহ-সভাপতি চরফ্যাশন প্রেস ক্লাব, চরফ্যাশন উপজেলা মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি জনাব নান্নু, এছারাও উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে প্রান্তিক জেলে সম্প্রদায় প্রতিনিধি, ট্রলার মালিক, সাংবাদিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, জনপ্রতিনিধি সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সেমিনারে বক্তারা বলেন ইউনিয়ন ভিত্তিক নিবন্ধিত জেলে তালিকায় গড়ে প্রায় ১০-১৫% ত্রæটি রয়েছ, যেহেতু সব জেলের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় না সে কারণেই বিরাট ফাঁকফোকর রয়ে যায়, চরফ্যাশন উপজেলার ১৮টি মাছ ঘাটে প্রায় ১৯০০-২০০০ যন্ত্রচালিত মাছ ধরার ট্রলার রয়েছে যেগুলোর দৈর্ঘ্য প্রায় ৪৫ ফুট সরকারি নিয়মানুযায়ী ৯০% ট্রলারেই নেই প্রয়োজনীয় সুরক্ষা সামগ্রী, ফলে বাড়ছে ক্ষয়-ক্ষতি,গত ৬ বছরে প্রায় ১০১ জনের প্রানহানি হয়েছে। তারা দাবী করেন সকল জেলেদের নিবন্ধেনের আওতায় আনতে হবে এবং জেলে নয় এমন ব্যাক্তিদেন তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। সকল প্রকার মাছ ধরার ট্রলারগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনতে হবে এবং নিয়মানুয়ী প্রয়োজনীয় ও পর্যাপ্ত সুরক্ষা সামগ্রী নিশ্চিত করতে হবে, চলমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় মাছধরা নিষিদ্ধকালীন সময়ে ক্ষতিপূরণ হিসেবে মাসিক ভাতা হিসেবে নুন্যতম প্রতি জেলে পরিবারের জন্য ৮০০০ টাকা বরাদ্দ প্রদান করতে হবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জনাব মো: আব্দুল মতিন খান,সহকারি কমিশনার (ভ‚মি),চরফ্যাশন বলেন, আমার মনে হয় যে সকল ট্রলারে সুরক্ষা সামগ্রী থাকবেনা সেগুলো বন্ধ করা যেতে পারে, প্রান্তিক জেলেদের সুরক্ষা ও জীবন মান উন্নয়নে সরকারি কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের আরো নিবীড়ভাবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। আলোচনা সভা শেষে ক্ষুদ্র জেলে সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা প্রায় ৩৯৪৬জন অনিবন্ধিত জেলের তালিকা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করেন।

ঋণ পরিশোধ না করায় মায়ের সাথে এক বছরের শিশু জেলে

জেলেদের আয়ের উৎস্য ও বার্ষিক আয়

জেলেদের আর্থ-সামাজিক জীবিকা

 

https://www.youtube.com/channel/UCLt1AwnVh1Q9dsTTZynOtNw



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »