কমিউনিটি রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশন
সিআরএম ফাউন্ডেশনের আত্নপ্রকাশ
ফেব্রুয়ারি ১৬ ২০২৩, ০৯:২২
বরিশালে সিআরএম ফাউন্ডেশনের আত্নপ্রকাশ
তুষার ইমরান বিশেষ প্রতিনিধি আজকের ঝলক নিউজ: বরিশালে কমিউটিনি রিসোর্স ম্যানজমেন্ট ফাউন্ডেশন (সিআরএম ফাউন্ডেশন) নামে একটি বেসরকারী সেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের আত্নপ্রকাশ হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির তথ্য কর্মকর্তা মো: নাইমুন ইসলাম জানান ‘‘বরিশালে একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসাবে এই প্রতিষ্ঠানটিকে প্রতিষ্ঠিত করতে উদ্যোগ নিয়েছি আমরা। প্রতিটি বিভাগে বড় বড় এনজিও প্রতিষ্ঠিত হলেও বরিশাল বিভাগে সেরকম বড় কোনো এনজিও গড়ে ওঠেনি। অনেক এনজিও ভালো ভালো কাজ করেছে কিন্তু আবার তারা ঝিমিয়ে পড়েছে। কিছু এনজিও আছে যারা ভালো কাজ করে যাচ্ছে তবে কর্ম এরিয়া ও এলাকা সম্প্রসারিত নয়। আমরা বরিশালের স্থানীয় এনজিও হিসাবে এটিকে বড় করতে চাই। আমাদের মূল উদ্দেশ্য হবে কর্মসংস্থান তৈরী করা ও কর্ম এলাকা বৃদ্ধি করা। আমরা একটি সূদূর প্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাবো এর পরে সৃষ্টিকর্তা জানেন এর সম্প্রসারণ কতদূর হবে। তবে এখানে যারা আছি তারা আলাদা আলাদা পরিবারের এবং আমাদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য এক ও অভীন্ন।
সংস্থার নাম ‘‘কমিউনিটি রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশন’’ সংক্ষেপে সিআরএম ফাউন্ডেশন।
লোগো: লোগো বাংলাদেশের ঐতিয্যের রঙ লাল সবুজ মিশ্রিত যেখানে কমিউনিটির আবহ থাকবে। মধ্যে লেখা থাকবে কমিউনিটি রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট। সংক্ষেপে লেখা থাকবে সিআরএম ফাউন্ডেশন। বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষাতে আলাদা আলাদা লোগো হবে। লোগোর মধ্যে ৪টি ঢেউ থাকবে যা বাংলাদেশের রাস্ট্র পরিচালনার মূলনীতি ধারণ করবে। পাশা-পাশি স্মার্ট বাংলাদেশের গড়তে ৪টি পিলার নির্দেশ করে। লোগো হবে বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায়।
সংগঠনের শ্লোগান : উন্নয়নের জন্য কমিউনিটির সম্পদের কার্যকরী ব্যবহারের বিস্বস্ত অংশীদার।
মিশন : সমতা, সাম্য, ন্যাযবিচার এবং ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্বের জন্য সেবা প্রদান ।ভিশন : সিআরএম ফাউন্ডেশন উন্নয়ন সম্পর্কিত কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ন কার্যক্রম সংগঠিত করবে, যা আর্থ-সামাজিক, ইতিবাচক আচরণগত ও সংস্কৃতি এবং নাগরিক জীবনে তাদের কার্যকরী অংশগ্রহণের মাধ্যমে জনসংখ্যার সুবিধাবঞ্চিত অংশের জন্য বিশেষ করে বাংলাদেশের গরিব অসহায়, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষ ও সুবিধা বঞ্চিত অঞ্চলে একটি টেকসই উন্নতি সাধন করবে।
উদ্দেশ্য:
১. অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান এবং উদ্যোগ উন্নয়নের মাধ্যমে দরিদ্র ও প্রান্তিক, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের টেকসই জীবিকা নির্বাহের সুবিধার্থে। সরকার এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের যেখানে তাদের বৈধ অধিকার আদায়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহন।
২. মানুষের সুরক্ষার লক্ষ্যে একা/অথবা অন্যদের সাথে অংশীদারিত্বে প্রোগ্রাম/প্রকল্প এবং কার্যক্রম করা। বিশেষ করে বঙ্গোপসাগরের দেশের পরিবেশগত/প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ ও নীল অর্থনীতির সঠিক ব্যবহার।
৩. মানুষের মধ্যে অধিকার রক্ষার পাশা-পাশি মানুষের মূল্যবোধ ও দ্বায়িত্ববোধ জাগ্রত করে উন্নত বিশ্বের তালিকায় আচরণগত ও অর্থনৈতিক টেকসই পরিবর্তন করার ব্যবস্থা গ্রহন।
৪. স্মার্ট সিটিজেন গঠনকরে দেশের আর্থ-সামাজিক ও মানবিক উন্নয়নে ভ‚মিকা রাখা।
মূলনীতি
(ক) সততা, নতৈকিতা, জবাবদহিীতা ও মত প্রকাশরে র্পূণ স্বাধীনতা সমুন্নত রাখা।
(খ) সপ্রীতি, শৃংখলা, র্কমপরবিশে ও ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রাখা।
(গ) অসাম্প্রদায়কি চন্তিা চতেনার বকিাশ।
(ঙ) আচরণে ভালো কন্তিু নীততিে অটল থাকা।
বিস্তারিত https://crmbd.net/