বঙ্গবন্ধু টি-২০’র চ্যাম্পিয়ন খুলনা

ডিসেম্বর ১৯ ২০২০, ০৩:১৩

Spread the love

ফাইনালে গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামকে ৫ রানে হারিয়েছে তারা। টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ৭ উইকেটে ১৫৫ রান তোলে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫০ রান তোলে মোহাম্মদ মিঠুনরা।
মিরপুরে দিনের শুরুটা ভালো ছিলো না খুলনার। ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম বলেই উইকেট খোয়ায় ওপেনার জহুরুল ইসলামকে তুলে নেন নাহিদুল ইসলাম। দ্বিতীয় উইকেটে নামা ইমরুল কায়েসও এদিন ব্যর্থ। মাত্র ৮ রানে নাহিদের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন তিনি। আরিফুল হককে সঙ্গে নিয়ে প্রাথমিক ধাক্কা সামাল দেয়ার চেষ্টা করেন আরেক ওপেনার জাকির হাসান। কিন্তু তারাও সুবিধা করতে পারেননি। জাকির ২৫ এবং আরিফুল করেন ২১ রান।

বিপর্যয়ে পড়া দলের হাল ধরেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। একাই লড়াই চালিয়ে যান তিনি। যোগ্য সঙ্গীর অভাবে বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে না পারলেও লড়াইয়ের পুঁজি নিয়েই মাঠ ছাড়েন ৭০ রানে অপরাজিত থেকে।

জবাব দিতে নেমে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দিলেও বেশিদূর যেতে পারেননি ওপেনার সৌম্য সরকার। ১০ রানে শুভাগত হোমের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন তিনি। ব্যর্থ হন অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুনও। মাত্র ৭ রানে আল-আমিনের বলে তিনি বিদায় নেয়ার পর চাপে পড়ে চট্টগ্রাম। দলীয় অর্ধশতক পার হতে না হতেই সেট হয়ে যাওয়া ওপেনার লিটন দাস রান আউটের ফাঁদে পড়েন।

এরপর শুরু হয় সৈকত আলীর লড়াই। কিছুক্ষণ তবে ভালোই সঙ্গ দিচ্ছিলেন শামসুর রহমান। দুজন মিলে দেখাচ্ছিলেন শিরোপার স্বপ্ন। তবে ২৩ রানে শামসুরকে ফিরিয়ে স্বস্তি আনেন হাসান মাহমুদ। তবে ১৭তম ওভারে জয়ের জন্য চট্টগ্রামের দরকার যখন ৪০ রান তখন সৈকত আলীর ক্যাচ মিস করেন উইকেটকিপার জাকির হাসান। সেই ভুলের খেসারত দিতে হয় ঠিকই, সৈকত তুলে নেন অর্ধশতক। কিন্তু শেষ হাসিটা হেসেছে খুলনাই।



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »