বানরের নতুন প্রজাতি আবিষ্কার

Spread the love

বানরের নতুন এক প্র’জাতি পাওয়া গেছে মিয়ানমারের একটি প্রত্য’ন্ত জঙ্গলে। জীববিজ্ঞানী’দের যার সম্পর্কে কিছুই জানা ছিল না। পোপা পর্ব’তের নামানুসারে বানরটির না’মকরণ করা হয়েছে পোপা লাঙ্গুর। জু’লজিক্যাল রিসার্চ জা’র্নালে এই আবিষ্কারের ত’থ্য প্রকাশিত হয়েছে।

পোপা ‘লাঙ্গুর নামে এই বানরের প্রজাতির সংখ্যা মা’ত্র ২০০’র মতো। এ কারণে এই বা’নরের বিলুপ্তির শঙ্কা দেখছেন বিজ্ঞানীরা।  গাছের পাতা এই লাঙ্গুর লাঙ্গুর এমন ধর’নের বানর, যা  দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় যে প্র’জাতি দেখা যায়।

এই প্রজাতির বান’রটির বৈশিষ্ট্য হলো, এদের চোখে চশমাসদৃশ গাঢ় বর্ণের বৃত্তাকার রিং রয়ে’ছে যা আলাদা করে চোখে পড়ে। আর এর গায়ের পশ’মের বর্ণ ধূসর।

জিন গবেষণায় দেখা গেছে, পৃ’থিবীতে ১০ লাখ বছর আগে যেসব বানর ছিল বলে গবে’ষণায় জানা গেছে, তাদের চেয়ে এই পোপা লাঙ্গুর বানরের প্রজাতি আ’লাদা।

আবাসস্থল ক্ষতি এবং শিকা’রের কারণে বানরের এই প্রজাতিটি বিলুপ্তির ঝুঁকির মধ্যে রয়ে’ছে। বুনো বানরের মলমূত্র থেকে পাওয়া ডিএনএ বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞা’নীরা অনেক দিন ধরেই ধারণা করছি’লেন যে, মিয়ানমা’রে বানরের নতুন প্রজাতি রয়েছে। তবে এত দিন ধরে কোনও প্র’মাণ পাওয়া যায়নি।

যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ না পাওয়া’য় তারা লন্ডন, লেইডেন, নিউইয়র্ক এবং সিঙ্গা’পুরের প্রাকৃতিক ইতিহাসের জাদু’ঘরগুলোয় থাকা বানরের নমুনা সংগ্রহ করে পরী’ক্ষা করতে শুরু করেন।

মিয়ানমারে প্রথ’মদিকের অভিযাত্রীরা এসব নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন, কিন্তু যেগুলো তেম’নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়নি। সেই নমুনা থেকে পাও’য়া ডিএনএ বুনো বানরের সঙ্গে যাচাই করে দেখা’র পর নতুন এই প্রজাতি’টি শনাক্ত করেন বিজ্ঞানীরা।

মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলের জ’ঙ্গলে পোপা লাঙ্গুরের এই প্রজাতিটি পাওয়া গে’ছে। পোপা পর্বতের তীর্থস্থা’নগুলোর কাছাকাছি অভয়ারণ্যে এদের বে’শির ভাগ বসবাস করে। জা’র্মান প্রাইমেট সেন্টারের প্রাই’মেট জেনেটিক্স ল্যাবরে’টরির ক্রিস্টিয়ানা রোস বলেছেন, আবাস’স্থানের ক্ষতি এবং শি’কারের কারণে প্রাণীটি ঝুঁকির ম’ধ্যে পড়েছে।



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »