অবশেষে আন্তর্জাতিক ম্যাচে ফিরছে বাংলাদেশের ফুটবল
নভেম্বর ১২ ২০২০, ০৪:০৪

ফুটবলারদের ম্যা’চ ফিটনেস নিয়ে শঙ্কা আছে এখ’নো। তবে, দলগত পারফ’রম্যান্স ঠিক থাকলে, সব সম’স্যা উৎরানো সম্ভব বলে মনে করে’ন তারা। অনুশীলন ম্যাচ খেল’তে না পারার আক্ষেপ থাকলেও, ম্যা’চের আগে নিজেদের ফিটনেস সর্বো’চ্চ লেভেলে উন্নীত করতে প্রাণ’পণ চেষ্টা করছে জেমির দ’ল। এদিকে, শিষ্যদের ফিটনেসের অ’বস্থায় সন্তুষ্ট নতুন ট্রে’নার ইভান রাজলগ। দুই ম্যা’চেই ভালো ফলাফলের আ’শা তার।
একদিন বা’দে ম্যাচ। আবারো আন্তর্জাতিক সা’র্কিটে ফিরবে বাংলাদেশের ফুটবল। ফি’ফা উইন্ডোতে দুটি প্রীতি ম্যা’চ খেলবে নেপালের বিপক্ষে।
টানা অনুশীল’নের ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু স্টেডি’য়ামে সকাল থেকেই ট্রেনিং করেন ফুট’বলাররা। জেমি-ওয়াটকিসের তত্ত্বাবধানে চলে স্কিল ডেভে’লাপমেন্টের কাজ। মাঠকে কয়েকভাগে ভাগ ক’রে নানা উপায়ে নিজেদে’র ঝালিয়ে নেন জামাল-তপুরা।
মাঠের আরেক পা’শে তখন লেস ক্লিভলি ব্যস্ত ছিলেন আ’শরাফুল-জিকো-সোহেলকে নি’য়ে। গোলপোস্টের নীচে ‘প্র’তিপক্ষ স্ট্রাইকারদের আট’কানোর কৌশল রপ্ত করছিলেন তারা। ভা’লো সেভে যেমন মিলছিলো প্রশং’সা, তেমনি মিস করলে কঠোর হতেও দেখা’ যায় কোচ’কে।
তবে, তিন সপ্তা’হের এ অনুশীলনের পর এখনো নিজেদের ফিটনেস নি’য়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন খোদ ফু’টবলাররাই। আশা দ’লগত পারফরম্যান্স ঠিক থা’লে ফলাফল আসবে নিজে’দের পক্ষে।
বাংলাদেশ জাতীয় ফু’টবল দলের খোলোয়াড় তপু বর্মণ বলেন, আ’মরা এখনো শতভাগ ফিট তা বল’বোনা। সবাই ৯০ ভাগ ম্যাচ খেলার জন্য প্রস্তুত। ত’বে, এটা যেহেতু দলগত খেলা, তাই সবাই শত’ভাগ দিলে ফলাফল পক্ষেই আ’সবে।
ফুটবলার রহমত মিয়া ব’লেন, আমরা লক ডাউনের সময়ে অ’নেক পরিশ্রম করেছি। ব্যক্তিগ’তভাবে সবাই ফিটনেস নিয়ে কাজ করেছে। সেটার সুফল এখ’ন পাওয়া যাচ্ছে।
ফিটনেসে পিছিয়ে আছে নে’পালও। দীর্ঘদিন মাঠে না থাকার ফল ভো’গ করতে হচ্ছে তাদে’রকে। তার ওপর করোনা জর্জরিত হিমালয়ের দেশটি পাচ্ছে না তা’দের বেশ কয়েকজন সেরা ফুটবলা’রকে। তবে, বিষয়টিকে নিজে’দের জন্য ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন লাল সবুজের প্রতি’নিধিরা।
তপু বর্মণ আ’রও বলেন, নেপালও যে খুব এগিয়ে আ’ছে তা কিন্তু নয়। ওরাও আমাদের ম’তো ম্যাচ খেলার সুযোগ পা’য়নি। ওদের অনেকেই ক’রোনাতেও আক্রান্ত হয়েছে। সব কিছু মিলি’য়ে আমরাই কিছুটা এগিয়ে আ’ছি।
এদিকে, অনুশী’লন করেছে নে’পাল ফুটবল দলও। তবে, শে’খ জামাল ক্লাব মাঠে প্রবে’শ করতে দেয়া হয়নি সং’বাদ মাধ্যমকে।