নেই কোনো সরকারী বাধ্যবাধকতা

এনজিও কর্মীদের মধ্যে চাকুরী সন্তুষ্টির অভাব

Spread the love

এনজিও কর্মীদের মধ্যে চাকুরী সন্তুষ্টির অভাব

এনজিও কর্মীদের মধ্যে আত্নতৃপ্তি নেই, অধিকাংশ এনজিও কর্মী নিজ সংগঠনের নিয়ম নীতি ও ব্যবস্থাপনার উপর সন্তুষ্টি নন। এরপরে রয়েছে সুপারভাইজারদের অধিক বাধ্যবাধকতা। অনেক সময় এনজিও কর্মীরা সাপ্তাহিক ছুটি ভোগ করতে পারেন না। বকেয়া আদায়ের নামে তাদের ৮ ঘন্টার বেশি কাজের সাথে যুক্ত থাকলেও নেই কোনো ওভার টাইম বা কোনো প্রকার প্রনোদনার ব্যবস্থা।

দিন দিন মাঠে কিস্তি আদায় কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে কর্মীরা কিন্তু ম্যানেজরসহ অন্য কর্মকর্তারা চাপে রাখলেও মাঠে বিভিন্ন সমস্যার কারণে কিস্তি আদায় সঠিকভাবে না হওয়ায় কিছু কিছু এনজিও বেতন থেকে কিস্তি সমন্বয় করছে, যার ফলে এনজিও কর্মীরা নানাবিধ সমস্যায় পড়ছেন।

#নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন এনজিও কর্মী বলেন, পেটের জন্য চাকুরির অভাবে ও সংসারের তারনায় এনজিওতে টিকে আছি কিন্তু কর্ম পরিবেশ নেই, নেই কোনো সিস্টেম অথচ এনজিওগুলোর ভাগ্য পরিবর্তন হয়ে কোটি কোটি টাকার মালিক হচ্ছেন, কিন্তু একজন কর্মী যাওয়ার সময় সামান্য কিছু টাকা পাচ্ছেন। তা দিতেও অনেক সময় গরিমশি করেন এনজিও কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয় পদক্ষেপ নিতে তারা এনজিও মালিকদের নেটওয়ার্ক তৈরী করে সরকারের সাথে একটি নীতিমালা প্রয়োজন বলেন বনে করেন,  অনেকে।

ইএইচএফ ২০২৫ এনজিওদের একত্রিত করেছে

মাসিক স্কীমে এনজিও আস্থা বাড়ছে



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »