ইলিশে ঠাসা বরি’শালের পাইকারি বা’জার। আকারও বে’শ বড়, তবে তুলনামূ’লকভাবে দাম খুব এ’কটা কমেনি বলে জানান ক্রে’তারা। সরবরাহ ভা’লো হওয়ায় খুশি বিক্রেতারা। মৎস্য কর্ম’কর্তার দাবি, সংরক্ষণ অ’ভিযান সফল হ’য়েছে।
ভোর থে’কে ট্রলারের পর ট্রলার ইলিশ নি’য়ে হাজির হয় বরিশালের কী’র্তনখোলা নদী তীরের পাই’কারি মাছে বাজারে। বি’ক্রির জন্য আ’সে শত শত মণ রুপা’লি ইলিশ।
ক্রেতা-বি’ক্রেতাদের হাঁকডাকে আবারও প্রা’ণ ফিরে এসেছে বরি’শালের পাইকারি মাছের বা’জার। অবশ্য ক্রে’তারা বলছেন, দাম তেমন এ’কটা কমেনি।
এক ক্রে’তা বলেন, ‘মনে ক’রেছিলাম এতদিন ইলিশ মাছ ধ’রা বন্ধ ছিল এবার দাম কি’ছুটা কমবে। কিন্তু দাম কমে নাই, ব’রং দাম আগের চেয়ে বা’ড়তি।’
সা’গরের ইলিশ বাজারে আ’সতে শুরু করলে, দাম কমবে ব’লে জানান বিক্রেতারা।
ইলিশের পা’ইকারি বিক্রেতা রেজাউল করিম ফো’রকান বলেন, ‘মাছ কম, ক্রে’তা বেশি। এজন্যই মাছে’র দাম আর ক’মে না। যদি সাগরের মা’ছ আমদানি হয়, তাহলে লো’কাল মাছের দাম এমনেই কম’বে।’
অভি’যান সফল হয়েছে দাবি ক’রে, শিগগিরই এর সুফল জ’নগণ পাবে বলে মনে ক”রে মৎস্য কর্মকর্তা।
বরিশাল জে’লা মৎস্য অধিদপ্তরের ম’ৎস কর্মকর্তা ড. বিমল চ’ন্দ্র দাস বলেন, ‘যেহেতু মাছ আ’গে ডিম দিয়ে দিয়েছে এ’বং উপযুক্ত পরিবেশ ও সময় পে’য়েছিল ডিম দিয়ে তারা সমুদ্রে চ’লে যাওয়ার জন্য।’
বাজারে ৬ শ থে’কে ৯শ গ্রামে প্রতিকেজি ইলি’শের পাইকারি দাম ৬শ৭৫ টা’কা, এক কেজি ৭শ ২৫ টা’কা আর ১ কে’জির ওপরে ই’শের দাম ৮শ টাকা এবং দে’ড় কেজি ওজনের ইলিশ ৯শ টা’কা দরে বেচাকেনা হয়। বা’জারে প্রতিদিন গড়ে ১ হাজার ম’ণ ইলিশ কে’নাবেচা হচ্ছে।