ডেমোক্র্যাট নে’তা জো বাইডেন প্রে’সিডেন্ট হলে বাংলাদেশের ‘সং’কটপূর্ণ ইস্যুগুলো’তে, যু’ক্তরাষ্ট্র আগের চে’য়ে আরও বেশি স’হযোগিতা করবে বলে ম’নে করেন আন্তর্জাতিক স’ম্পর্ক বিশ্লেষকরা। পা’শাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে অভি’বাসন প্র’ত্যাশী বাংলাদেশিরা, সহ’জে স্থায়ী হওয়ার সু’বিধা পাবেন বলেও ম’নে করছেন তারা। ডো’নাল্ড ট্রাম্পের আমলে, অ’ভিবাসনবিরোধী যে ম’নোভাব গড়ে উঠেছিল তা থে’কে সরে আসবে ও’য়াশিংটন।
না’নামুখী ব্যর্থতায় মাত্র চার ব’ছরেই ভোটারদের আস্থায় চিঁড়’ ধরিয়ে’ছেন রিপাবলিকান নে’তা ডোনাল্ড ট্রা’ম্প। তাই নির্বাচনী মাঠে সাধারণ মার্কিন না’গরিকদের ভোট অনেকাংশে ক’ম পেয়েছেন তিনি। প’ক্ষান্তরে এগিয়ে এসেছেন, ডে’মোক্র্যাট নেতা ও সাবেক ভাইস প্রেসি’ডেন্ট জো বাইডেন। শে’ষ পর্যন্ত বাইডেন ক্ষমতা গ্রহ’ণ করলে, তা কেবল যু’ক্তরাষ্ট্রই নয়, পুরো বিশ্ব ব্য’বস্থার জন্যই ভালো বলে মনে ক’রছেন আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লে’ষকরা।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বি’শ্লেষক সাহাব এনাম খান ব’লেন, ‘পররাষ্ট্র নীতিতে যে’টা ওবামা প্রশাসন পর্যন্ত আ’মরা দেখেছি সেগুলো কিন্তু চলতে থাকবে। যুক্ত’রাষ্ট্র জো বাইডেনের নে’তৃত্বে বহুপাক্ষিক ‘বিশ্বব্যবস্থার দিকে আবার ঝুঁকে প’ড়বে। ‘
‘
অভিবাসীবান্ধব হও’য়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি আর মার্কিন মুলু’কে পাড়ি জমাতে আগ্রহীদে’র জন্য বাইডেন প্র’শাসনকেই গুরুত্ব দিচ্ছেন এই বি’শ্লেষক।
আন্তর্জাতিক স’ম্পর্ক বিশ্লেষক সাহাব এনাম খা’ন বলেন, ‘স্বস্তির জায়’গাটা হলো, যে ধরণের ইমি’গ্রেশন পলিসি মার্কিন প্রশাসন নিচ্ছিলেন, সে জায়গা থেকে হ’য়তোবা আমরা এক’টা বড় রকমের পরি’বর্তন দেখব। দ্বিতীয়ত অভি’বাসন ছাড়াও যারা মিডেল ইনকাম বা লোয়ার ইনকাম ‘আছেন তাদেরও এ’কটা টেক্স সম্পর্কিত ‘রি’লিফ আমরা দেখব। সেখা’নেও কিন্তু আ’মাদের বাংলাদেশি প্রবা’সী আছেন তাদের একটা স্ব’স্তি হবে।’
গেলো কয়েক ব’ছরে ট্রাম্প প্রশাসন বৈশ্বিক বি’ভিন্ন সংস্থায় কমিয়েছে অনুদান। বাই’ডেন অনুদান বাড়ানোর প্র’তিশ্রুতি দিয়েছেন। এতে জা’তিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার মাধ্য’মে ঢাকা তার কাঙ্ক্ষিত সুবিধা আ’দায় করে নিতে পারবে। এছা’ড়া রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধা’নেও নতুন করে, আ”শার আলো দেখছেন তিনি। জল’বায়ু সংকট মোকাবিলায়ও ও’য়াশিংটনকে পাশে পাবে ঢাকা।