আবারও দুর্বৃ’ত্তের ছোড়া ঢিলের আঘাতে শনি’বার সন্ধ্যায় মারাত্মকভাবে আহত হয়ে’ছেন এক ট্রেনযাত্রী। জারিয়া থেকে ঢা’কাগামী বলাকা ট্রেনে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন এলাকায় কে বার কারা ঢিল ছুড়ে মা’রে। এতে এক ট্রেনযা’ত্রীর মাথা ফেটে যায়। এ ঘ’টনায় সহযাত্রীরা সাধ্যম’তো চেষ্টা করে তার রক্তপাত ব’ন্ধ করে।
এসময় বলাকা ট্রেনটিতে উপস্থিত এ’ক যাত্রী জানান, হঠাৎ করেই আমা’দের সামনে’র বসে থাকা লোকটা মাথায় হা’ত দিয়ে নুয়ে পড়ল। তখন দেখলাম ওনার মা’থায় লেগে জালনায় বাড়ি খেয়ে একটা পাথর প’ড়ে গেল।
এর আগে গত ১৮ অ’ক্টোবর চাকরির লিখিত পরীক্ষা দি’য়ে ব্রহ্মপুত্র ট্রেনে বাড়ি ফিরছিলেন ম’য়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার লিংকন সরকার (২৮)। রাতে টঙ্গীর ব’উবাজারে চলন্ত ট্রেনে দুর্বৃত্তের ছোড়া পাথরের আঘাতে এ’খন তিনি গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলে’জ হাসপাতালে আছেন। গত বৃ’হস্পতিবার রাতে লাকসাম রেলওয়ে স্টে’শন অতিক্রম করার বি’রতিহীন ‘সোনার বাংলা’ এ’ক্সপ্রেসে ঢিল ছোড়া হয়। কেউ আ’হত না হলেও স্নিগ্ধা ‘জ’ বগির মাঝামা’ঝি একটি জানালার কাচ ভে’ঙে যায়।
এদিকে, বহুদিন ধরেই যাত্রীরা দাবি ক’রে আসছেন, ট্রেনের জানালাগুলোয় নেট লা’গানোর। যাতে ঢিল ভেতরে আ’সতে না পারে। এছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ সেকশনগুলোতে পুলি’শের টহল বাড়ানোর দাবি উঠেছে।
ঢাকা-জয়’দেবপুর সেকশনের ক্যান্টনমেন্ট থেকে টঙ্গী পর্যন্ত ভী’ষণ ঝুঁকিপূর্ণ। টঙ্গীতে প্রতিদিন প্রায় প্রতি’টি ট্রেনে ঢিল ছোড়া হচ্ছে। এছাড়া নরসিংদী, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব, ময়মনসিংহ-জা’মালপুর সেকশন, তেজগাঁও, পূবাইল, লাকসা’ম, ঈশ্বরদী ই’ত্যাদি স্থানগুলো ঝুঁকি’পূর্ণ।