আজকের ঝলক নিউজ

পিরোজপুরের পাথুলীপাড়ার ভূমিখোর সেলিম হালদারের খুটির জোর কোথায়.. ইউনিয়ন তহশিলদার বিষয়টি না দেখার…

Spread the love
সরকারের সরকারি সম্পত্তি অবৈধ ভাবে ভোগ দখলের অভিযোগ উঠেছে স্বরূপকাঠি উপজেলার গুয়ারেখা ইউনিয়নের  পাথুলিপাড়ার মৃত গোলাম আলীর ছেলে মোঃ সেলিম হালদারের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি সরকারী জমির মাটি অবৈধ ভাবে বিক্রি করারও অভিযোগ উঠেছে পিরোজপুর জেলার নামকরা ভূমিখোর সেলিম হালদারের বিরুদ্ধে।অপরদিকে  সরকারি সম্পত্তির ডি সি আর কাটার নাম করে প্রতিবেশী ইউনিয়নের মধ্যে   প্রায় শ খানেক পরিবারের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ারও গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ উঠেছে। এলাকার বেশীরভাগ লোকজন জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, সেলিম হাওলাদার আমাদের এলাকায়  নামকরা গরু মহিষ চোরের গড ফাদার। সময়ের সাথে সাথে পেশা পরিবর্তন করে এখন হলেন টাউট বাটপারের সর্দার। পাশাপাশি সুপ্রতিষ্ঠিত ভূমিখোরও বলা যায়। নাম না প্রকাশের শর্তে গুয়ারেখা ইউনিয়নের বহু লোকজন সহ  সমুদয়কাঠীর মধ্যে সেহাঙ্গলের বহু লোকজন লিখিত আকারে অভিযোগ পেশ করেন গণ মাধ্যম কর্মীদের কাছে। সরেজমিনে জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যমকর্মীরা পাথুলীপাড়া এলাকায় যান সঠিক তথ্য সংগ্রহ করতে। গণ মাধ্যম কর্মীদের দেখে এলাকার স্বার্থে আসল রহস্য খুলে বলেন বহু লোকজন । সেলিম হালদারের অতীত ও বর্তমান সময়ের সকল কুকর্মের চিত্র তুলে ধরেন অকপটে। তবে কিছু কিছু লোকজন স্থানীয়  জনপ্রতিনিধি ও  ইউনিয়নের   সরকারি ভূমি কর্মকর্তা ( তহশিলদার)  কে কঠিন ভাবে দোষারোপ করেন। রাজনৈতিক নেতাদের বিশেষ ইন্দনে  সেলিম হালদার এলাকায় রাম রাজত্ব কায়েম করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার দুঃসাহস দেখাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। সেলিম হালদারের বিরুদ্ধে এলাকার বেশীরভাগ লোকজন বহুবার লিখিত  অভিযোগে  দিলেও কেহই ন্যায় বিচার পায়নি। তাই বাধ্য হয়ে গণ মাধ্যম কর্মীদের কাছে ভূমিখোর, গরুচোর ও সরকারি জমির অবৈধ মাটি বিক্রি করার খল নায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন।   এদিকে আগামী মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই প্রায় ৩ লক্ষ টাকার সরকারি জমির মাটি অবৈধ ভাবে বিক্রি করেছে বলে স্থানীয় লোকজনেরা জানান। সেলিমের সাথে  অবৈধ   মাটি বিক্রি করার কাজে সম্পৃক্ত আছেন মোঃ ছিদ্দিক সহ মোঃ শুক্কুর, মোঃ বারেক ও মোঃ মিলন প্রমুখ গংরা। বিগত সময় থেকে চলতি সময়ে প্রায় ৫০ একর সম্পত্তির রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।এ ব্যাপারে সরেজমিনে এলাকায়  গিয়ে সরাসরি কথা বলার চেষ্টা করেন গণ মাধ্যম কর্মীরা। কিন্তু সুকৌশলী ভূমিখোর মিডিয়ার আনাগোনা টের পাওয়ার সাথে সাথে ছিটকে পড়ে। তবে ইউনিয়ন পরিষদের ভূমি কর্মকর্তা মিডিয়ার সকল প্রশ্নের জবাব কৌশলে এডিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে সকল প্রশ্নের জবাব উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা ভালো জানেন। সর্বশেষ তথ্য মতে এলাকার সুশীল সমাজের লোকজনের দাবী সমাজ থেকে এজাতীয় টাউট বাটপার চরিত্রের লোকজনেরর বিরুদ্ধে  আইনি প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠু বিচারের দাবী সর্ব মহলের।
Exit mobile version