তথ্য অধিকার বিষয়ক

এনজিও বিষয়ক টিআইবির গবেষণা

Spread the love

তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশ চর্চার মূল্যায়ন

আজকের ঝলক নিউজ ।

সাম্প্রতি সরকারী ও বেসরকারী সংস্থাগুলোর অবদ তথ্য প্রদান নীতিমালা ও ওয়েব সাইটে তুলে ধরার বিষয় নিয়ে গবেষণা করেছে টিআইবি । সেখানে দেখা যায় । বেসরকারী সংস্থার চেয়ে সরকারী সংস্থাগুলোর তথ্য প্রকাশ অনেকাংশে ভালো ।

প্রধান উদ্দেশ্য : তথ্য অধিকার আইনের আওতাভুক্ত সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে স্বপ্রণোদিতভাবে তথ্য প্রকাশের বর্তমান অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা
সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য
১.তথ্য প্রকাশ সংশ্লিষ্ট বিধি ও নির্দেশিকা অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট তথ্যসমূহ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে স্বপ্রণোদিতভাবে প্রকাশের বর্তমান অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা
২.ওয়েবসাইটে তথ্য প্রকাশের অবস্থা পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানসমূহের র‌্যাংকিং করা
৩.স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করা
৪.চিহ্নিত চ্যালেঞ্জ থেকে উত্তরণে সুপারিশ প্রস্তাব করা

গবেষণার ফলাফল

তথ্য প্রকাশে গৃহীত প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপ
ক্সবিভিনড়ব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রদানের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগের পাশাপাশি তথ্য প্রাপ্তির আবেদন গ্রহণ এবং নিজস্ব ওয়েবসাইটে স্ব-উদ্যোগে প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ প্রকাশ
ক্সবাংলাদেশ সরকার এটুআই প্রকল্পের কারিগরি সহায়তায় ২০১০ সালে জেলা তথ্য বাতায়নের মাধ্যমে তথ্য প্রকাশ কার্যμমের সূচনা করে; পরবর্তীতে ২০১৪ সালে জাতীয় পর্যায় থেকে ইউনিয়ন পর্যন্ত সরকারি ও এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য ‘ন্যাশনাল পোর্টাল ফরম্যাট’ নামে অভিনড়ব কাঠামো তৈরি
ক্সতথ্য কমিশনের ওয়েবসাইটে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার তালিকা, প্রয়োজনীয় ফরম্যাট এবং কমিশনের কার্যμমের নিয়মিত বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ
ক্সবেসরকারি পর্যায়ে বিভিনড়ব কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিজস্ব ওয়েবসাইটে স্ব-উদ্যোগে প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ‘তথ্য অবমুক্তকরণ নির্দেশিকা’ প্রণয়ন ও ওয়েবসাইটে প্রকাশ ।

নমুনায় অন্তর্ভুক্ত প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ফলাফল

প্রাপ্যতার ভিত্তিতে সরকারি ১৫৩টি প্রতিষ্ঠান ও ৩৯টি এনজিও, মোট ১৯২টি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটের ওপর তথ্য সংগ্রহ – নমুনায়িত প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে ৭৬ শতাংশ সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ২৪ শতাংশ এনজিও
নমুনায়িত প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে প্রায় ৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট নেই
প্রায় ৩৭ শতাংশ সরকারি প্রতিষ্ঠান সন্তোষজনক (৬৭% এর ওপর) স্কোর পেয়েছে; প্রায় ৮.৫ শতাংশ সরকারি প্রতিষ্ঠানের স্কোর উদ্বেগজনক
কোনো এনজিও-ই সন্তোষজনক স্কোর পায় নি; ৯৪.৯ শতাংশ এনজিও’র স্কোর উদ্বেগজনক
প্রথম দশটি র‌্যাংক/অবস্থানে ৬৯টি প্রতিষ্ঠান – প্রাপ্ত স্কোর ৩৩ থেকে ৪২ এর মধ্যে। প্রথম স্থানে ৪২ স্কোর (৮৪ শতাংশ) পেয়ে যুগ্মভাবে রয়েছে খাদ্যমন্ত্রণালয়, পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়; সরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বনি¤ড়ব ৪ স্কোর (৮ শতাংশ) পেয়েছে আন্তঃবাহিনী নির্বাচন পর্ষদ
এনজিওদের মধ্যে প্রথম দশটি অবস্থানে রয়েছে ১৯টি প্রতিষ্ঠান – প্রাপ্ত স্কোর ৭ থেকে ২২ এর মধ্যে। সর্বোচ্চ স্কোর ২২ (৪৪ শতাংশ) পেয়েছে কোস্টাল অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশাল ট্রান্সফরমেশন
উদ্বেগজনক গ্রেডিংপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে গড় স্কোর ৮ (শতকরা হার ১৫), অপর্যাপ্ত গ্রেডিংপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে গড় স্কোর ২৭ (শতকরা হার ৫৪), এবং সন্তোষজনক গ্রেডিংপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে গড় স্কোর ৩৭ (শতকরা হার ৭৫)
১৬

বিস্তারিত প্রতিবেদন অবাদ তথ্য প্রকাশ করে যে সংস্থাগুলো

ভিডিও দেকুন https://www.youtube.com/channel/UCLt1AwnVh1Q9dsTTZynOtNw



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »