একটি গবেষণা প্রস্তাবে যে সকল বিষয়গুলো উল্লেখ থাকে

জানুয়ারি ০৫ ২০২১, ০৮:২৩

Spread the love

সূচনা
একটি গবেষণা প্রস্তাবে যে সকল বিষয়গুলো উল্লেখ থাকে এবং তা যেভাবে সাজাতে হয় তার কিছুটা বর্ননা এখানে নির্দেশনা হিসাবে উল্লেখ করা হলো ।
*শিরোনামঃ
গবেষণাধীন বিষয়ের একটি সুনির্দিষ্ট শিরোনাম থাকতে হয়। গবেষণার উপযুক্ত শিরোনাম প্রদান করা গবেষণা প্রস্তাব প্রস্তুত করার ক্ষেত্র সর্বপ্রথম ধাপ। উক্ত শিরোনামের মাধ্যমে যেন স্পষ্ট বুঝা যায় কী বিষয়ং নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে শিরোনামটি অবষ্যই সংক্ষিপ্ত, স্বব্যাখ্যাত এবং সহজবোধ্য হতে হয়।
*সমস্যার বিবৃতিঃ যে বিষয়ের ওপর গবেষণা পরিচালিত হবে তার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ হলো গবেষণা সমস্যার বিবৃতি। গবেষণা প্রস্তাবের মাধ্যমে বিবৃতিতে গবেষণা সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে। গবেষণা সমস্যা অংশের দ্বারা পৃষ্ঠ পোষককে পুরো গবেষণা প্রস্তাব পড়ার জন্য আগ্রহী করে তোলা হয়। সমস্যার ধরণ, ধারাবাহিকতা ও উপস্থাপন দ্বারা এর পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখতে হয়।
*গবেষণার উদ্দেশ্যঃ গবেষণা প্রস্তাব প্রস্তুতির এ ধাপে গবেষণার উদ্দেশ্য পরিস্কার বর্ণনা করতে হয়। এ উদ্দেশ্যগুলো যেন গবেষণা প্রকল্পের সময়কালের মধ্যে পরিমাযোগ্য, বাস্তবসম্মত এবং অর্জনযোগ্য হয়।
*সাহিত্য পর্যালোচনাঃ গবেষণার জন্য নির্বাচিত ও সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে যথার্থ ধারনা লাভের জন্য বিভিন্ন গ্রন্থ, সাময়িকী, প্রতিবেদন, কলাম, পত্রপত্রিকা পাঠ আবশ্যক। সাহিত্য পর্যালোচনা সাম্প্রতিক গবেষণা পরীক্ষা, কোম্পানির ডেটা বা বড় শিল্পের প্রতিবেদনগুলোর অধ্যয়নের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
*গবেষণা অনুমানঃ গবেষণা অনুমান হলো গবেষণার অস্থায়ী সমাধান সম্পর্কে পূর্ব চিন্তা, এ অনুমানগুলো ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, সম্পর্কিত সাহিত্য পর্যালোচনা, বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ, সাক্ষাৎকার বা অভিজ্ঞদের সাথে আলোচনা করা হয়। গবেষণা প্রস্তাবের এ ধাপে অনুমান উন্নয়ন করা হয়ে থাকে। অনুমান অবশ্যই সুনির্দিষ্ট ও সীমিত হওয়া দরকার যেন তা যাচাই করা যায়। গবেষণা অনুমান কে অনেকে গবেষণা অনুকল্প বলে থাকেন।
*গবেষণা পদ্ধতিঃ গবেষণা কার্যটি পরিচালনার জন্য কী ধরনের তথ্যের প্রয়োজন হয় তা নির্ধারণ করা হয়। প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত ব্যাখ্যা বিশ্লেষনের জন্য কী পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে তা এ ধাপে নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে বিভিন্ন চলক নির্ধারণ, উপাত্ত সংগ্রহের কৌশল নির্বাচন, নমুনায়ন, উপাত্ত সংগ্রহের পরিকল্পনা, প্রশ্নমালা প্রস্তুত, পাইলট জরিপ, মাঠকর্মী নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ প্রদান ইত্যাদি কাজ করা হয়।
* তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও বিশ্লেষণঃ গবেষণা প্রস্তাবে গবেষককে অবশ্যই তথ্য প্রক্রিয়াজাত করার পদ্ধতি উল্লেখ করতে হয়। তার পাশাপাশি উক্ত তথ্য বিশ্লেষণের জন্য কী ধরনের পরিসংখ্যানিক পরিমাপক বা হাতিয়ার ব্যবহার করা হবে তা বর্ণনা করতে হয়। তথ্য উপাত্ত প্রক্রিয়াজাত করতে শ্রেণিবদ্ধ করন, তালিকাবদ্ধকরণ, গড়, মধ্যমা, বিস্তৃতি, বিভেদাংক ইত্যাদি পরিসংখ্যানিক কৌশল ব্যবহার করা হয়। তথ্য উপস্থাপনের জন্য আয়তলেখ, মানচিত্র, লেখচিত্র উপস্থাপন করা হয়।
*সময়সূচিঃ গবেষণা প্রস্তাবের এ ধাপে গবেষণা কার্যের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কত সময় ব্যয় হবে তা সুন্দরভাবে উল্লেখ করতে হয়। গবেষণা প্রস্তাবের সময়সূচিতে প্রকল্পে কাজগুলি কোনটি কতদিনের মধ্যে সম্পাদন করতে হবে তার বর্ণনা থাকে।
এছাড়া প্রকল্পটি যদি বড় ও জটিল হয় তবে বিকল্প পস্থা হিসেবে গ্যান্ট বা সিপিএম (ঈৎরঃরপধষ চধঃয গবঃযড়ফ) বা ডইঝ (ডড়ৎশ ইৎবধশ ফড়হি ঝপযবফঁষব) ব্যবহার করা হয়।
* বাজেঁটঃ গবেষণা প্রস্তাবে আনুমানিক গবেষণা খরচের জন্য একটি বাজেট উপস্থাপন করতে হয়। বাজেটের আকার, গবেষণা কাজের সাথে ন্যায়সঙ্গত আবশ্যক। একটি বাজেট সাধারণত বেতন, মঞ্জুরি, সরঞ্জাম, ভ্রমন ব্যয়, প্রত্যক্ষ ব্যয়, উপকরণ ও সরবরাহ, প্রকাশনা প্রচার, পরামর্শ পরিসেবা ব্যয় ইত্যাদি অন্তর্ভূক্ত থাকে।
*গ্রন্থপঞ্জিঃ গবেষণা প্রস্তাব প্রস্তুতের সর্বশেষ ধাপ হলো গ্রন্থপঞ্জি উল্লেখ করা। গবেষক গবেষণার জন্য সকল সাহিত্য পর্যালোচনা করেন এবং যে সকল গ্রন্থ, জার্নাল, পেপার, কলাম ইত্যাদি থেকে তথ্য সংগ্রহ করে তার একটি বিবরণী প্রদান হলো গ্রন্থপঞ্জি।

 

ঝলক গার্মেন্টস কারখানার কর্ম পরিবেশ সম্পর্কে গবেষণা প্রস্তাব

১. শিরোনাম : ঝলক গার্মেন্টে জেন্ডার ন্যায্যতা ও জেন্ডার ন্যায়বিচার

২. সমস্যার বর্ণনা : অনেক নারী নিজেদের ইচ্ছায় কোনো প্রয়োজনে শহরের বাইরে যেতে পারেন, তবে কিছু বিধিনিষেধ আছে। কত % নারী যে কোনো সময় তাদের ইচ্ছামতো বাড়ি যেতে পারেন।কত % নিজের ইচ্ছায় তাদের আত্মীয়ের বাড়ি বেড়াতে যেতে পারেন, তবে সেক্ষেত্রে আত্মীয়ের বাড়ি দূরে হতে পারবে না। কত % উত্তরদাতা এমনকি এমন দাবি করেন, প্রয়োজন মনে করলেও তারা চিকিৎসা সেবা পেতে পারেন না। পরিবারের নারী সদস্যরা ঘরে এবং বাইরে নানা ধরনের সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখী হন। কত% উত্তরদাতা পৃথক পৃথক মাত্রায় নারীর প্রতি সহিংসতার শিকার। তাদের বেশিরভাগ (কত%) অনিরাপদ অনুভব করেন, যেহেতু তাদের পরিবার প্রধান গ্রামে থাকেন। কত% উত্তরদাতা কোনো না কোনো সময় প্রতিবেশি বা সমাজের নেতার কাছে নিপীড়নের ব্যাপারে নালিশ করেছেন। কত% ক্ষেত্রে তারা সেসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিচার পেয়েছেন। যে পরিবারে মেয়ে শিশু আছে, তারা পরিবার প্রধান বাড়ির বাইরে থাকলে সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ অনুভব করেন।
জেন্ডার পরিবেশ ও শ্রমিকবান্ধব কারখানায় ঝলক গার্মেন্টস এখন অন্যতম। দেশীয় পোশাক কারখানাগুলোর কর্মপরিবেশ নিয়ে দেশ যখন কড়া সমালোচনার মুখে । তখন ঝলক গার্মেন্টস পরিবেশ ও জেন্ডার সমতা দিয়ে শ্রমিকবান্ধব হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। তারই অনুসরনে একে একে গড়ে উঠছে পরিবেশ ও শ্রমিকবান্ধব পোশাক কারখানা। জানা গেছে, পরিবেশ ও শ্রমিকবান্ধব কারখানাগুলোতে μেতাদের অর্ডার বেশি থাকে। তাই কাজের চাপও বেশি। পরিবেশ ও শ্রমিকবান্ধব কারখানা স্থাপনের জন্য যে ধরনের পরামর্শক প্রয়োজন, তা বাংলাদেশে নেই। শ্রীলঙ্কা ও ভারত থেকে পরামর্শক আনতে প্রচুর অর্থ খরচ করতে হয়। তাই এ বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করা খুবই জররূ

৩. গবেষণার উদ্দেশ্য : নি¤œলিখিত ৫টি প্রত্যক্ষ উদ্দ্যেশ্যকে সামনে রেখে গবেষণা পরিচালিত হবে পরোক্ষভাবে আরো উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হবে :
১. নারী- শ্রমিকদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান ও তাদের আর্থ-সামাজিক ক্ষমতায়নের চিত্র চিহ্নিত করা। পাশাপাশি, জেন্ডার দৃষ্টিকোণ ও বাংলাদেশের বিদ্যমান নীতির সাপেক্ষে তাদের জন্য কী অধিকার রয়েছে তা চিহ্নিত করা এবং তার কতটা তারা ভোগ করে সেটাও তুলে ধরা
২. সকল গার্মেন্টে নারীবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা
৩. গার্মেন্ট মালিকদের জেন্ডার সমতায়নে মনোযোগী করা
৪. গার্মেন্ট সেক্টরের প্রতি আমাদানী কারকদের মনোযোগ আকর্শন
৫. নীতিমালা তৈরী ও সংশোধন প্রস্তাব তৈরী করা ।

৪. সাহিত্য পর্যালোচনা : গবেষণার সময় নি¤েœাক্ত আইন ও নীতিমালা পর্যালোচনা করা জরুরী
– বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ (সংশোধনী ২০১৮)
– বাংলাদেশ শ্রম বিধান ২০১৫
– জাতীয় শ্রম নীতি ২০১২
– কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতি ২০১৩
– জেন্ডার নীতিমালা
– যৌন নিপিড়ন নীতিমালা ২০০৯
৫.গবেষণা অনুমান : ঘর সংসার ও সন্তানের লালন পালন ছাড়াও স্বল্প শিক্ষিত নারীরা আজ ঘরে বাইরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শ্রম দিচ্ছে। বর্তমানে গার্মেন্টস ও বিভিন্ন ফেক্টরিতে, রাস্তা তৈরীর কাজে নারী শ্রমিকের সংখ্যাও কম নয়। বড় বড় অট্টালিকা তৈরীর জন্য ইট ভাঙার কাজে নারীরা বিশেষ অবদান রাখছে। প্রতিনিয়ত নারীরা বিভিন্ন পেশায় কাজ করছে। তবে তারা কম বেশী নিজ নিজ পেশায় উপেক্ষিত। এ প্রসংগে গার্মেন্টস শ্রমিকের কথা বলা যায়। বাংলাদশের গার্মেন্টস শিল্পে প্রচুর নারী কাজ করছে। কিশোরী থেকে তিরিশোর্ধ পর্যন্ত নারীদের এখানে নিয়োগ দেয়া হয়। তবে সবার চাকুরীর স্থায়ীত্ব বা বেতনের নিশ্চয়তা নাই। মালিকের ইচ্ছার উপর নির্ভর করে চাকুরী থাকবে কি থাকবে না।গার্মেন্টস এ নারীদের শ্রমের অবমূল্যায়ন করা হয়। একই কাজে নারীদের তুলনায় পুরুষের বেতন বেশী ধরা হয়। পেটের দায়ে কাজ করতে গিয়ে ইজ্জত আবরু রক্ষা করতে হিমশিম খেতে হয়। এই বিকাশমান শিল্পে নারী শ্রমিকরা ছুটি পায় রাত ৮ টার পর। অনেক সময় রাস্তা-ঘাটে এরা বিপদগ্রস্ত হয়। গার্মেন্টস এ ছুটির নিয়ম সরকারী ছুটির নিয়ম নীতির বাইরে। এ অবস্থা কর্মজীবি নারীর শিল্প ও পরিবারের জন্য অশুভ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। নির্ধারিত ছুটিতে তাদেরতো ন্যায়সংগত অধিকার আছে। তবে আইন কানুনের কথা বললে চাকুরী টিকে থাকে না। এই ভয়ে কেউ মুখ ফুটে কিছু বলে না।
গার্মেন্টস মালিকরা বলে থাকেন, নারী শ্রমিকরা পুরষ শ্রমিকের চেয়ে মনোযোগী এবং কাজও ভালো করেন। পারিশ্রামিকও কম দিয়ে কাজ করানো যায়। তাই সব দিক থেকে নারী শ্রমিক দিয়ে কাজ করানো সুবিধাজনক। আর এজন্যই গার্মেন্টস শিল্পে নারীদের অবদান অনস্বীকার্য। নারীদের ভূমিকা অসীম।

৬.গবেষণা পদ্ধতি :

(১) গ্রন্থ পর্যালোচনা, (২) বাংলাদেশেবিদ্যমান নীতি ও আইনী কাঠামো, (৩) নির্বাচিত ব্যক্তি ও তথ্যদাতাদের সাথে ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার এবং মূল তথ্যদাতার সাক্ষাৎকার (কেআইআই), এবং (৪) নির্বাচিত জড়িত ব্যক্তিদের নিয়ে এফজিডি। (৫) নারী শ্রমিক, সুপারভাইজার ও ব্যবস্থাপকদের সরাসরি স্বাক্ষাতকার ।

৭. তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও বিশেষণø : বিভিন্ন গবেষণা প্রকাশনা নিয়ে নিবিড় পর্যালোচনা করা হয়েছে এই কাজের জন্য। তিনটি প্রধান বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা; (১) শ্রমের জেন্ডার দৃষ্টিকোণ এবং নিরাপদ কাজের পরিবেশ, (২) নারীর ক্ষমতায়ন, যথা- সিদ্ধান্ত গ্রহন ক্ষমতা, সামাজিক স্বীকৃতি, এবং (৩) এই বিষয়ে তথ্যের বিভিন্ন উৎস অনুসন্ধান।
প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ ও প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ পর্যালোচনা করার পর এফজিডি (ফোকাস গ্রæপ ডিসকাশন) সম্পন্ন করা হয়, যার মাধ্যমে সংগৃহীত প্রাথমিক তথ্য যাচাই ও অনুমোদন করা হয়।
সকল তথ্য সংগ্রহের পর তা এক্সেল ফাইলে এন্ট্রি করা হয়, সংক্ষিপ্তসার করা হয় এবং বিশ্লেষণ করা হয়। এরপর সেগুলোকে (বক্তব্য, সারণী ও গ্রাফিক) নানা ফরমে উপস্থাপন করা হয় যাতে গার্মেন্ট খাতে গবেষিত এলাকায় নারীর সক্রিয় অংশগ্রহনের বা কার্যকর যুক্ততার চিত্রগুলো তুলে ধরা যায়।

৮. সময়সূচি

পর্যায় অনুমানিক সময়সূচি
অনুসন্ধানী সাক্ষাৎকার ১০ দিন
চ‚ড়ান্ত গবেষণা প্রস্তাব ৫ দিন
প্রশ্নাবলি পুনঃবিবেচনা ১৫ দিন
মাঠকর্মে সাক্ষাৎকার ৩০ দিন
সম্পাদনা ও কোডিং ৩৫ দিন
তথ্য বিশ্লেষণ ৪০ দিন
রিপোর্ট তৈরি ১০ দন

৯.বাজেট
কাজ টাকা
অনুসন্ধানী সাক্ষাৎকার যাতায়াত ২০,০০০/-
ফরম তৈরী ও প্রিন্ট ১০,০০০/-
চ‚ড়ান্ত গবেষণা প্রস্তাব ৫০০০/-
উপকরণ ক্রয় ৫০০০/-
মাঠকর্মে সাক্ষাৎকার যাতায়াত ও আপ্যায়ন ১৫০০০/-
সম্মানী ১৫০,০০০/-
যাচাইকরণ সভা ২০,০০০
রিপোর্ট তৈরি/প্রিন্ট ৫০০ কপি ১২৫০০
অন্যান্য ব্যায় ১০,০০০
মোট ২,৪২, ৫০০
কথায় : দুই লক্ষ বেয়াল্লিশ হাজার পাঁচশত টাকা মাত্র :

১০. গ্রন্থপঞ্জি

http://www.ajkerjholok.com



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »