৩টির বেশি সেল্ফি তোলা ভয়ঙ্কর মানসিক রোগ

Spread the love

নিজের মো’বাইলে বার বার নিজের ছবি তুলে দেখেন? গ’বেষকেরা সতর্ক করে বলছেন, স্মা’র্টফোনে বেশি বেশি সেলফি তোলার এই অ’ভ্যাস ভয়ংকর বিপদজনক ও এক প্রকার মা’নসিক ব্যাধি।

মার্কিন গ’বেষকেরা দাবি করেছেন, অতিরিক্ত সেলফি তো’লার অভ্যাসের সঙ্গে মানসিক ব্যাধির স’ম্পর্ক রয়েছে। নিজের চেহারার প্র’তি অতি আকর্ষণ অনুভব ক’রা মানসিক স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মুখে ফে’লে দিতে পারে। ইন্টারন্যাশনাল বিজ’নেস টা’ইমসের এক খবরে এ তথ্য জা’নানো হয়েছে।

আ’মেরিকান সাইক্রিয়াটিক অ্যাসোসিয়েশন (এপিএ) স’ম্প্রতি মানসিক ব্যাধির সঙ্গে সে’লফি তোলার সম্পর্কের বি’ষয়টি নিশ্চিত করেছেন। শিকাগোতে প্র’তিষ্ঠানটির বার্ষিক পরিচালনা প’র্ষদের সভায় সেলফির সঙ্গে মানসিক ব্যাধির বি’ষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

গবে’ষকেরা দাবি করেছেন, অতিরিক্ত নিজের ছ’বি তোলার প্রবণতা এবং সেই ছবি সামা’জিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে দেও’য়ার এই মানসিক স’মস্যার নাম ‘সেলফিটিস’।

গবে’ষকেরা জানিয়েছেন, ব্যাধিটির তিনটি স্তর হতে পা’রে। প্রথম স্তরটি ‘বর্ডার লাইন সেল’ফিটিস’। মানসিক সম’স্যার এই পর্যায়ে দিনে তি’নবার নিজের ছবি তোলা, কিন্তু সামা’জিক যোগাযোগের সাইটে তা পোস্ট না ‘করা। দ্বিতীয় স্তরটি হচ্ছে ‘অ্যাকিউট সেল’ফিটিস’। এই পর্যায়ে দিনে অন্তত তি’নটি সেলফি তুলে সামাজিক যোগা’যোগের ওয়েবসাইটে তি’নটি সেলফিই পোস্ট করা হয়। শেষ স্তর’টি হচ্ছে ‘ক্রনিক সেলফিটিস’। এ পর্যায়ে সে’লফি তোলা রোধ করা যায় না। দিনে অ’ন্তত ছয়বার সে’ফি তুলে সামাজিক যোগাযোগের সাইটে পোস্ট ক’রতে দেখা যায়। এ ছাড়া বারবার নিজে’র ছবি তোলার প্রবণতা থা’কে ক্রনিক সেলফিটিস প’র্যায়ে।

গবেষকরা এ’ই মানসিক সমস্যার আপাতত কো’নো সমাধান নেই বলেই জানিয়েছেন। ত’বে সাময়িক চিকিত্সা হি’সেবে কগ’নিটিভ বিহেভিয়েরাল থেরাপি (সি’বিটি) কাজে লাগতে পারে বলে মনে ক’রছেন তাঁরা।

মান’সিক রোগের চিকিত্সকেরা দাবি কর’ছেন, অতিরিক্ত সেলফি তোলার স’ঙ্গে নার্সিসিজম ও আস’ক্তিরও সম্পর্ক থাকতে পারে। গবেষক ডেভিড ভি’ল জানিয়েছেন, বডি ডিসফরমিক ডি’জঅর্ডারে ভুক্তভোগী দুই তৃতীয়াংশ রো’গীর ক্ষেত্রেই সেল’ফির সম্পর্ক দেখে’ছেন তিনি।



আমাদের ফেসবুক পাতা




প্রয়োজনে কল করুন 01740665545

আমাদের ফেসবুক দলে যোগ দিন







Translate »