আজকের ঝলক নিউজ

নিজের অপহরণের গল্প ফেঁদে বাবার কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, অতঃপর…!

Spread the love

বাবার থেকে টা’কা হাতিয়ে নিতে নি’জেই নিজের অ’পহরণের ছক করল প’ড়ুয়া।‌ এমনকি, কাঁদো কাঁদো গলায় ফো’ন করে টাকাও চাইল এবং শেষ পর্যন্ত প’রিকল্পনা ব্যর্থ হওয়ায় পু’লিশের হাতে ধরা প’ড়ল। শুনতে সি’নেমার মতো মনে হলেও এ’মনটাই ঘ’টেছে ভারতের তা’মিলনাড়ুর চেন্নাইয়ে। এক ১৪ ব’ছরের নাবালক বাবার থে’কে টাকা নিতে নি’জেই নিজের অ’পহরণের গল্প ফাঁ’দে। তারপর বা’বাকে ফোন করে টা’কা চায়। য’দিও শেষ পর্যন্ত পু’লিশের হাতে ধরা প’ড়ে যায় সে।

জা’না গেছে, ঘটনার দিন হঠা’ৎ করেই ওই ছে’লেটির বাবার ফো’নে একটি ফোন আসে। তা’তে ছেলেকে কাঁ’দো কাঁদো গলায় বলতে শো’নেন, তাকে কেউ অপহ’রণ করেছে। মুক্তি’পণ হিসেবে দশ লা’খ টাকা দিতে হবে। এর’পরই পেশায় গা’ড়ির যন্ত্রাং’শের বি’ক্রেতা ওই ব্যক্তি চেন্না’ইয়ের ট্রিপলি’ক্যানের জ্যামবা’জার পুলিশ স্টে’শনে যান। পুলি’শের কাছে গোটা ঘটনাটি খুলে বলেন। তিনি জা’নান, ছেলে নবম শ্রেণিতে পড়ে। কোচিং ক্লাসে সে যাওয়ার  পরই এসেছে অপ’হরণের ফোন।

এরপ’র দ্রুত তদন্তে নামে পুলিশ। যে ন’ম্বর থেকে ফোন এসেছিল, সেটিকে ট্র‌্যাক ক’রা হয়। দেখা যায় ফো’নটি চিপক এলাকায় রয়েছে। এরপর চিপক রেল স্টেশনে ছেলেটিকে দাঁড়িয়ে থা’কতে দেখা যায়। তখনও আসল ঘটনা সম্পর্কে ও’য়াকিবহাল ছিলেন না খোদ পুলিশ ক’র্মকর্তারা। এরপরই ছে’লেটিকে উদ্ধার করে জিজ্ঞাসাবা শুরু ক’রেন অফিসাররা। তখনই’ তার কথায় অসঙ্গতি মেলে।

এরপর স্টে’শনের সিসিটিভি ফুটে’জ পরীক্ষা করা হয়। দে’খা যায়, একটি অটো রিক’শা করে ওই ছাত্র এবং তা’র বন্ধুরা স্টেশনে নামে। এ’রপর অটোচাল’ককেও জি’জ্ঞা’সাবাদ করা হয়। জা’না যায়, ওই ছে’লেটি তার বন্ধু’দের সঙ্গে কো’চিংয়ে না গিয়ে ফোন থেকে অটো বুক করে চিপক স্টে’শনে আসে। এরপরই স’ত্যিটা স্বীকার করে নে’য় ছেলে’টি। শেষ পর্যন্ত মা’মলা রুজু না করে স’তর্ক করেই তাকে ছে’ড়ে দেয় পুলিশ।

Exit mobile version