মানুষ স্বভাবত কারনেই শারিরীক সুস্থতার প্রতি বেশি যত্নশীল, শরীরের কোন সমস্যা হলেই আমার ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হই দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য । পাশা-পাশি স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য পরিমিত ও নিয়মিত খ্যাদ্যও গ্রহন করি । কিন্তু শারিরীক সুস্থতা অনেকাংশেই নির্ভর করে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ।
করোনার সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ভুগছেন সবাই। সেটাই স্বাভাবিক। এই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে মনের ওপর তৈরি হয় বাড়তি চাপ। আতঙ্ক, অহেতুক রাগ বা অবসাদের লক্ষণও দেখা দিতে পারে। কিন্তু যেকোনো বিপদ মোকাবিলার সময় চাই ধৈর্য, দায়িত্বশীল আচরণ আর সাহস। কীভাবে এই সময় আপনার প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত, কেমন করে আপনি নিজের পরিবার-স্বজনদের নির্ভরতা দেবেন, সে সঙ্গে সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করবেন?
এজন্য যা করা যেতে পারে
আস্থাভাজন ব্যক্তিদের পরামর্শ নিন
গুজবে কান না দিয়ে পরিবারের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম কাটান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন
শারীরিকভাবে বিচ্ছিন্ন হলেও সবার খোঁজ রাখুন:
বিশ্বাসযোগ্য তথ্যের ওপর ভরসা রাখুন:
সব সময় করোনা ভাইরাস নিয়েই পড়ে থাকবেন না
আস্থা রাখুন নিজের ওপর:
শিশুদের প্রস্তুত করুন, অভিজ্ঞ করুন, সঠিক তথ্য দিন:
বাস্তবতা মেনে নিন
পরিবার ও শিশুদের সময় দিন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ফোনে করোনায় মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মতামত ও পরামর্শ দিচ্ছেন । সেখানেও যোগাযোগ করতে পারেন । যদি অতিরিক্ত মানুসিক চাপে ভোগেন তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ নিন ।